Page Nav

HIDE

Breaking News:

latest

বাংলাদেশের আসল ইতিহাস শুনালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম)

  ইলিয়াস হোসাইন:  আসসালামু আলাইকুম । আপনাদেরকে গতকালকে যেমনটি ঘোষণা দিয়েছিলাম, সেই ঘোষণায়  আমি কারো নাম বলিনি যে  আজকে কে লাইভে আসবে । তার...

 

বাংলাদেশের আসল ইতিহাস শুনালেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম)

ইলিয়াস হোসাইন:  আসসালামু আলাইকুম । আপনাদেরকে গতকালকে যেমনটি ঘোষণা দিয়েছিলাম, সেই ঘোষণায়  আমি কারো নাম বলিনি যে  আজকে কে লাইভে আসবে । তারপরও আপনারা ফেসবুক ইউটিউব যত জায়গায় আমি পোস্ট করেছি সব জায়গায় মনে করেছেন যে, মেজর ডালিম নামে আমরা যাকে চিনি লেপ্টেন কর্নেল ডালিম (বীর উত্তম) । তিনি আমাদের সাথে উপস্থিত আছেন । 


মেজর ডালিম: অনেক বছর পর দেশবাসীকে আমার তরফ থেকে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের ছাত্র জনতা, যারা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আংশিক বিজয় অর্জন করেছেন। তাদেরকে আমি অভিনন্দন জানাই, সাথে লাল সালাম জানাতে হবে।  বিপ্লব একটা সমাজে একটি চলমান প্রক্রিয়া, সেই অর্থে তাদের বিজয় কিন্তু এখনো পুরোপুরিভাবে অর্জিত হয়নি। তার জন্য আরও সময়ের প্রয়োজন। পুরোপুরিভাবে অর্জন করার পর তাদের এমন একটা অবস্থানে থাকতে হবে, যেখান থেকে তারা সবকিছু ধারণ করতে পারবে। তাদের যে ইচ্ছা,চাহিদা ,প্রত্যাশা, আছে.. যার সাথে জনগণের প্রত্যাশা চাহিদার মিল রয়েছে। সেটার বাস্তবায়ন করার দায়িত্বটাও কিন্তু তাদের নিজেদেরকেই করতে হবে। তাদের দায়িত্ব অন্য কোন মানুষ এসে করে দেবে না। যে বিপ্লবের বিপ্লবী ও যে লক্ষ্য  থাকে, সেই লক্ষ্য একমাত্র বিপ্লবেরাই অর্জন করতে পারে। সেজন্য তোমাদেরকে এখনই ঘুমিয়ে পড়লে চলবে না, সজাগ থাকতে হবে। আগামী দিনের যত কঠিন সংগ্রামই হোক শীর্ষগ্রহণ সংগ্রামে আল্লাহর উপর ভরসা করে তোমাদের যুদ্ধে ময়দানে পাথরের, মতো ইস্পাতের মতো, লোহু কঠিন প্রত্যয়  নিয়ে দাঁড়াতে হবে. যে আমরা এই সংগ্রামে  জিতবোই, বিপ্লবকে সফল করবো এবং জনগণ এবং তোমাদের আসা আকাঙ্খা হবে একটা সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা। এই ভারতবাদী, হিন্দুত্ববাদী ভারত যার কব্জায় আমরা প্রায় চলে গিয়েছি সেই অবস্থান থেকে সেই ৭১ মত আরেকটি স্বাধীনতা আমাদের অর্জন করতে হবে তা না হলে তোমাদের বিপ্লব ব্যর্থতায় প্রদর্শিতহবে।  আমি এর বেশি কিছু আর বলতে চাই না। 


ইলিয়াস হোসাইন: স্যার,  মানুষ এই ৫০ বছর যে প্রশ্নটা আপনাকে করার জন্য অপেক্ষায় আছে, সেটি হলো - ৭৫ কেন হয়েছিল স্যার....


মেজর ডালিম: পঁচাত্তরে তোমার কি বয়স ছিল আমি জানি না 

ইলিয়াস হোসাইন: আমার জন্ম হয়নি স্যার হ্যাঁ তবে

মেজর ডালিম:  পঁচাত্তরে যে মুজিব মুজিব

৭২ সত্তরের রিলেশন এর সময় বাহাত্তরের আগে মানে একাত্তরের মুক্তির সংগ্রাম শুরু হওয়ার আগে

ছিল তার চরিত্র ছিল ১

ভিন্ন প্রকৃতির তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের সংগ্রামে

অবদান রেখেছেন কিন্তু

শান্তশিপ যখন পার্টনার আর্মি

২৫ ২৬ রাতে

মানে বাঙ্গালীদের উপর নিরহ বাঙালিদের উপর

শেখ সন্ত্রাসবাদ

একষট্টিটি বলো

জেনো সাইড বলো জ্বালালো

এবং যাতে লক্ষ লক্ষ হাজার হাজার

শিশু নারী পুরুষ

তার হারালো স্বার্থ জনতা

কোন কারন ছাড়াই

তারপর

তখন

সেই অবস্থায়

আমাদের দেশের তথাকথিত বড় বড় জারজের নেতারা বিভিন্ন ভাবে

তাদেরকে কিন্তু কাউকে খুঁজে পাওয়া গেল না

তারা তখন তাদের নিজেদের জীবন বাঁচিয়ে

যার যার মতো জায়গায় চলে গেলো

মুজিব স্বয়ং পাকিস্তান আর্মির কাছে

ধরা দিলেন এবং তাদের সাথে একটা বদনাভুক্ত করে তার পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আরবি হাতে তুলে দিয়ে তিনি পারমিশন নেন

ডাক্তারখানা থেকে

বেরিয়েছেন

আর্মি জানতে হবে

তখন সেই দিখেলা বিশালা

মানুষ

বুঝতে পারছিল না বাংলাদেশে

যারা কি করবে

তারা কোথায় বা যাবে কিভাবে নিজের প্রাণ বাঁচাবে

সেই সময়

চিটাগং

থেকে ভেসে আসলো মেজর গিয়া স্বাধীনতা

আমি তখন পার্কে যাবো

পার্কের সাথে চাকরিরও দল

সেই ডাকে লোক

দেশের লোক একটা আলোর রশ্মি দেখলো যে হ্যাঁ আমাদেরকে

যুদ্ধে আমাদেরকে এই

এইভাবে মরণের হাত থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরকে যুদ্ধ করতে হবে

সিম্পল ইজরাইল আর সমস্ত দেশে

সর্ব পরিষেধের লোকবিধুর এই

সেই মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রামে ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা গড়ে তোলছে

আমরা ওখানে বসে থাকুম না

যারা পেরেছি

যাদের সাহস ছিল যাদের

দেশত্বের ছিল

যারা

পাকিস্তানের

আর্মি যাতায়াতের নির্যাতন নিস্তব্ধতার বৈষম্যমূলক আচরন

বিরুদ্ধে

জানা ছিল

তারা

তারাও

সেই সংগ্রামে যোগ দেন অনেকেই এসে পালিয়ে এসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে

আমি চাইনা তাদের মধ্যে সর্বপ্রথম গ্রুপ

বিদায় নিয়ে

আরও দুজন আমার সাথে কে নিয়ে আমি

এসে যুদ্ধে যোগ যোগ দেই

কোন বিবেকবান বাঙালি তখন

যারা পাকিস্তানে চাকরি করতেন

তাদের বুকে নিশ্চুপ বসে থাকা সম্ভব ছিল না তবে এটাও ঠিক

অনেকেই ঠিক বুঝতে পারছিল না যে কি হচ্ছেটা কি

কোন খবর নাই টিভিতে আযান প্রদান নাই কোন রকম সংযোগ নাই

বিদেশি মিডিয়া

ওয়াইফাই আমেরিকা

তারপরে

বিবিথি

রেডি অস্ট্রেলিয়া রেডিও ইন্ডিয়া

এই সমস্ত

ওখান থেকে যা কিছু জানা যাচ্ছিলো ওটা

সম্পূর্ণ বিশ্বাস যোগ্য ছিল না তারা তাদের মত

বলছি বলতে থাকে এবং আমরা শুনতে থাকি

তাই অনেকেই ঝুঁকি নিতে রাগী খেলেন

আর একটা সমস্যা ছিল অনেকেই পরিবার সহকারে থাকতেন পুষ্টিকর

এখন বউ বাচ্চা নিয়ে তো আর পালিয়ে যাওয়া সম্ভব না আমার পক্ষে

কিন্তু আমরা খেললাম আমি ছিলাম তখন ব্যাচেলর

আমার সাথে যে দুজন

সাহসী

সহযোদ্ধা

চলে আসে আমার

ডাকতে

তারা ছিলেন

কদম চৌধুরী তখন বুঝতে পেরেছেন

আর ইফতারের মতিউর রহমান পরে দুজনই কোয়ারেন্টাইন এবং রাষ্ট্রীয়

একজন মানে নুর রাষ্ট্রীয়

আমরা চলে আসি

এসে মুক্তিযুদ্ধে জয়েন করি

তা আমরা তিনজনকেই ছিলাম পেশালাইয়ের ব্যবস্থা

পেশালালের অবস্থার মধ্যে বুঝা যায়

যে যাদের কমন

সেন্স থাকে

অপারেশন কিভাবে বিশ্বজুড়ে চলে এসে পড়ে জ্ঞান জ্ঞানেন

তারা অভিযান থাকে

অভিজ্ঞতা সর্তক করেন বিভিন্ন করতে মাধ্যমে

তা আমরা কেন তিনজনেই সেই ধরণের অবস্থা

তাই আমরা

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আল্লাহর নাম নিয়ে বেরিয়ে পড়ি এবং

অতি সহজেই দিল্লি পর্যন্ত পৌঁছে যায়

এবং সেখান থেকে

সেখানে আমাদেরকে রিসিভ করা হয়

তাপস পালকে মানে

দিব্বিধার মুখ্যসচিব

প্রায়ই

এপ্রিল ৪

কিছুদিন ট্রেনিং

বিফিং

পরে আমাদেরকে

উজ্জীবনগর সরকারের সাথে

হ্যান্ডেলগড় করে দেওয়া হয় এবং আমাদেরকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসার জন্য

জেনারেশনের

গহনার নিচে মুক্তিপণ

জনাব কাজ উদ্দিন প্রাইম মিনিস্টার দি অভিনেতা কামরান

শাবনূর চুক্তি করার পর

আর

ফর ইউ মিস্টার খন্দকার মুস্তাকামোদ যিনি আমার বাবার

কাজ নেই

তারা আসেন দিল্লিতে এসে এখন তাদেরকে

ফরমালিয়া আমাদেরকে হ্যান্ডেল করে দেওয়া হয়

তারপরে আমাদের তিনি ওদের মধ্যে দুজনকে

আমাকে এবং মতিকে

এপয়েন্ট করা হয় জেরিলা এডভাইজা তিরিশ এক্টর কমান্ডে

মানে এগারোটা সেক্টরে

মুক্তিযোদ্ধাদের রিকুয়েস্ট করা তাদের ট্রেন করা তাদেরকে ইনডাক্ট করা অপরেশন

করানো

সব দায়িত্ব পড়ে আমাদের দুজনের উপর এবং আমরা এই এগারোটা টিকটককে ভাগ করে নিই

আর নুর বিন্দু জুনিয়ামত

উসমানী সাহেব উনাকে

তার পার্সোনাল তার প্রফেসর হিসাবে

মজবুত সরকারের

যে এর কয়টা ছিল মুক্তি পায়নি সেখানে তার ছাত্ররা এবং

শেষ পর্যায়ে

কিছুদিনের জন্য

লুট অনেকটা

জোতার সাথেই উৎপানির সাথে

আলাপ করে

ফাস্ট বাঙ্গলে চলে যায় এবং মূর্তি মুক্তিযোদ্ধাদের সক্রিয়ভাবে

অফিস গ্রহণ করে সেও আঘাতপ্রাপ্ত মানে

কেউ যদি

জোট হয় একটা

সংসার একটা

অপারেশনের

এবং তাকে বীরভূম

খিদার দেওয়া হয়

আর আমি যুদ্ধের সময় ৩ ৪বার

আহত হয়েছে

তার একটা নিদর্শন আমার দেখো

হাতের অবস্থা এখানে সেখানে সব দিক থেকে অদ্রিয়ী বোধহয়

আর্টিফিশিয়ালী ক্রেতা ডিগ্রী ক্রেতা এটাকে প্রাকৃতিক তাগিদে বলা হয়

বাদ দেন এখন থেকেই হোক

তারপর সেনাবাহিনী গঠন করা

বাংলাদেশ বিলকিরি একাডেমিক ফাপন করা

এরা এর সাথে সাথে চলে

বিক্ষোভ মেডিক্যাল ফ্যাক্টরিতে গিয়েছিলো

এই ব্রিগেট পার্টনার এবং বিমান বাহিনীর জন্য রিক্রু ক্যাম্পে

ইনচার্জ ছিলেন দেখতেই পারছেন জিয়াউর রহমান

যদিও তিনি কিনে এনেছিলেন তাকে শুধু বানাইনি তাকে তো তাহলে কনডম ভাই বের করে দিতে

কিন্তু পারেনি

আমাদের জন্যই পারেনি যাইহোক

ওনার

তাপমাত্রা হিসাবে

দায়িত্ব পড়ে আমার উপর

আমি একাই

আমার অন্যান্য সহযোদ্ধা কমান্ডারদের

নিত্য পড়ার পাখি যেত আমি প্রায়

২৫০০০

প্রাক্তন মুক্তিযোদ্ধা যারা আমাদের আন্দোলনে চাকরি করেছে

মানে যুদ্ধ করেছে

তার থেকে আমি আর্মিকে

এয়ারপোর্টে মানে ডিটেলস ফোর্তে মে বি ইনপুটের নিয়ম

রিসোর্ট করি

তারপর চাকরি করতে থাকি

চাকরি চলতে থাকে

এই হচ্ছে

আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামের

ছোট্ট তৃণমূল

বলো এরপরে

আর কি জানতে চাও

দুঃখিত না এরপরের যেই আমার মূল প্রশ্নটা ছিল যে কোন পরিস্থিতিতে

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট হল

খুবই স্পষ্ট কথা প্রশ্ন হইলো

নিজেরে বাধ্য নিজে বানানো

অনেক সময় ঠিক হয় না

কিন্তু তুমি যখন প্রশ্ন করেই বসলে

স্যার

স্যার স্যার

এই আমার আমার ইউটিউব চ্যানেলে আমি আজকে প্রায় ৫ বছর হলো

ভিডিও লাইভ করি প্যাকেজ দেই

সোফায়ার ই মেম্বার আমার সবচেয়ে বেশি

একসাথে ভিউয়ার্স ছিল সম্ভবত ২০ বা ২৫০০০

আমি মাত্র খেয়াল করলাম এই মুহূর্তে ১৭০০০০ মানুষ

এটি টাইমে ওয়াচিং আমার ভিডিওর

এটা তো তোমার

আমি একজন

আমি আমি এই জন্যই বললাম যে আপনার নিজের ঢোল আপনি যেটা

মানে বাজানোর কথা বলছেন আপনি তো বাজান নাই ৫০ বছর চুপ ছিলেন

যেই স্বাধীনতা আপনারা এনে দিয়ে গিয়েছেন

সেই স্বাধীনতা না আসলে তো

আজকের শেখ হাসিনা যে অবস্থায় দেশকে নিয়ে গিয়েছিল সেই পঁচাত্তরের পরে আরও তো দু ১ বছর লাগতো শেখ মুজিবুর সেখানে নিয়ে যেতে

তো আমাদেরকে যে উদ্ধার করে দিয়ে গিয়েছেন এই কৃতজ্ঞতা বোধটা বাঙালি জাতির নেই

যে কারণে আজকে

মেজর শরিফুল হোক ডালিম বাংলাদেশের মাটিতে নেই

অথচ আপনাদেরকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দিয়ে আমাদের দেশে

রাখা দরকার ছিল সে সম্মানটুকু আমরা দেখাতে পারি নাই বলেই মাঝেমধ্যে আবার দু হাজার ২৪ আসে

তো আপনি

ওইটা নিয়ে আমার মনে হয়

দেরিতে অবশ্যই হয়েছে কিন্তু আমাদের জানা উচিত এই জাতি প্রতিটা মানুষ জানতে চায় কি হয়েছিল পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট

প্রথম কথা

প্রথম

কথাটা হচ্ছে

যে পনেরোই আগস্ট

কিন্তু কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ৯

এটা সত্যপাত হয়

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায়

আমরা বুঝতে পেরেছিলাম

যে বাংলাদেশের

মুক্তির যুদ্ধটা একচুয়ালি কাদের ইনভেস্ট হচ্ছে

এটা কি আমাদের যুদ্ধ হচ্ছে যে আমরা আমাদের

যুদ্ধ করে স্বাধীন করবো

নাকি এটার পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য কাজ করতে

যখন

৭ দফাতে তৃপ্তি করে নজরুল ইসলাম আর তাজবিহকে পারমিশন দেওয়া হলো

যে এটা তো একদম একটা দাস খ্যাত যে আমরা

সমান ৯ ভারতের একটা খরগোশ রাজ্য

তারপর একটা অঙ্গ রাজ্য হিসাবে

অঙ্গরাজ্যে পরিণত করবো পরিণত হবে বাংলাদেশ তবু বাংলাদেশ

আর ওই জয়েন্ট ডিগ্রী অরেশন

ডিটেইন ওসমানী এন্ড

জেনার মানিকগঞ্জ

জয়ন্তমান তাবিজ করার পর কথা ছিল

জেলার বাণী ওর বীরভূম সহায়ক শক্তিশালী

সহায়ক শক্তির কমিউনিটি হিসাবে

মূর্তি

কিন্তু সেটা করতে দেওয়া হলো না

ষোলই ডিসেম্বরের যে তামিলনাড়ুতে হলেও

হলো রেস্ট করতে

সেখানে পরিষ্কার বাংলাদেশের জনগণ দেখতে পেলো

যে পাকিস্তান আর্মি হাওড়া করতে ভারতীয় সেনাবাহিনীরা

এবং সেখানে

সাইন করছেন আরোরা

ভারতীয় বাহিনীর পক্ষে

আর ওদিকে

সেখানে মুক্তিযোদ্ধারা কোথায়

আমরা পড়ে থাকলাম

ঝাড়ুদার হিসাবে

ইন্ডিয়ান আর্মির রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়ার কাজে

বনেবাদাড়ে

আমাদেরকে কোন স্বর গঞ্জায় ঢোকার পারমিশন দিল না

মুজিব সরকার

আমাদের তাজমহল সে আওয়ামী লীগ সরকার

সেই অবস্থায়

কি প্রমানিত এটা

এই এই ঘটনায় কি প্রমানিত হলো

ইন্ডিয়া প্রমাণ করলো বিশ্বে সারাবিশ্বে

যে বাংলাদেশ

এই জনগণ নিজেরা যুদ্ধ করে দেশ পালন করেনি

বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র তুমি চণ্ডী

জন্মদায় হয়েছে

এটা হল ইতিহাসের শুরু

তারপর

মুজিবকে যখন ছাড়া হলো

সে তো কিছুই জানতো না যে দেশ স্বাধীন হয়েছে

কোনো মুক্তিযোদ্ধা লেক এসেছিলো

হাজার হাজার লোক দেখতে পাচ্ছি যে পান হয়েছে

সে তাকে যখন ছেড়ে দেওয়া হলো

তখন ইনজয় গান্ধী তাকে

পাকিস্তানে

হুন করে হুন করে

বলল

যে

ফোন ফোন করল মুজিব ফোন করে বলল যে আমি

দেশে ফিরে যাচ্ছি

তখন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে

যাওয়ার আগে

যাওয়ার আগে আপনার সাথে দেখা করে

আমি আপনাকে একটু

কথা জানতে চাই

তো তখন ইঞ্জয় ইঞ্জিনিয়ার বললো কিসের উত্তর তো জানাবেন

আপনি ফোন না করলে আমি আপনাকে ফোন করবো আপনাকে

ঢাকায় শক আপনি যাবেন তো আপনি ৯ দিল্লি হয়ে যেতে হবে

মুজিব সেটাই করলেন

তিনি চলে গেলেন নারায়ণগঞ্জে লন্ডন থেকে

সেখানে কি হলো

যেই ৭ দফা চুক্তিতে

ফাইন করার পর

প্রবাসী সরকার গঠন করেছিলো তা যেদিন আর নজরুল ইসলাম

সেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে ক্ষমতা গ্রহণ করলো

ঐ সাধ্য ভাবে পিস্তল

এবং সেই সাধ্যপাতে মুজিব স্বাক্ষর দেওয়ার পর

ফিরে গিয়ে তিনি ক্ষমতা নিজে হাতে নিয়েছেন

কোন নির্বাচন নাই কিছু নাই ওই সত্তরের নির্বাচন

এর সুবাদে তারা

ইন্ডিয়ার চারতম্ভের তম্ব্য

দু ক্রিকেট

বাংলাদেশী ইনপুট করে

তার ওপরে একটা সম্বোধন বানাল

কবুহু ১

শুধু তাই না

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যাকে নিয়ে আমরা নাচানাচি করি এবং

অনেকের মানে ভেসে যায় আত্মহত্যা হয়ে যায় আবেগে

এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

একজন ইন্ডিয়ান নাগরিক

এবং ইন্ডিয়ার

জাতীয়

সংগীত

আমাদের দেশে

তার চেয়েও প্রতিবন্ধক প্রতিবন্ধী কবি কবি

কাজী নজরুল ইসলাম উপযুক্ত থাকা সবচেয়ে

আমরা

সেই ভারতীয় নাগরিকের একটা গানকে আমাদের জাতীয় প্রেতাপে দেওয়া হলো জাতীয় সংগীত

পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোন নদী

আর দ্বিতীয় টা হতে বলে আমার মনে আমি মনে করি না

কেন কোন বাংলাদেশ

বাংলার চেয়ে বাংলাদেশ যদি

নজরুল ইসলামকে আমরা জাতীয় কবি আখ্যা দিয়ে থাকি

তাহলে নজরুল ইসলাম কেন হলো না বা অন্য কারো গান হতে পারতো

জাতীয় সংগীত

ভালো ভালো

কবি সাহিত্যিক ছিলেন আমাদের

দেশে

কিন্তু

পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও নাই

যে বিদেশে ১ নাগরিক যে নাকি তার দেশের

জাতীয় সংগীত রচনা করেছে

এবং আমাদের শুদ্ধ স্বাধীন বাংলাদেশে এসেও

আমাদের

জাতীয় সংগীত

রকিদানির সৃষ্টি করা হলো ইন্ডিয়া তারা বাংলাদেশের সাবেক বাহিনীকে

দুর্বল করে একটা দামে মাত্র

শ্যামলীর ভ্যানিটি

হাতে লন্ডন করে ঠনঠন এই ধরণের একটা সামনামনি রাখবে

আর কারণ একটা সেনাবাহিনী তো রাখতেই হবে

যে কোন জাতির মেরুদন্ড পুত্র সেনাবাহিনী

ওই হাতে লন্ডন করে টনটন আর আসলে তার চেয়ে অনেক শক্তিশালী

একটা

বাহিনী গঠন করলো ইন্ডিয়া

স্যার ওই যে

৭ দফাটা আমরা তো ইতিহাস

পড়ে আমরা তো আসলে সাক্ষী না আমরা পড়ে মানুষকে জানানোর চেষ্টা করেছি আপনার স্মরণ আছে ৭ দফাটার কথা কি কি ছিল ওই দফায় যদি কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা যদি মনে রাখেন

দেখো আমি না ভাই আমি তো

একচুয়ালি সাধ দেখা যায় না এইগুলো তো এইগুলো আমার বইতে লেখা আছে

এটা আপনি জিজ্ঞাস করলাম স্যার কারণ হচ্ছে মানে

আপনি বিলাসিতা করতে পারবেন না স্যার সেনাবাহিনী আপনি তো আর মানলে করতে পারবেন না স্যার

আমি আমার পক্ষে হয়তো এখন রিটায়ার্ড করা

আছে জে আছে আমার মতে অনেক কিছু খেলা করে

জ্বী স্যার দু একটা জিনিস

যেমন ধরো

মুজিবের মুজিব এবং তার সরকার থেকে

প্রটেকশন দেওয়ার জন্য

ইন্ডিয়ান আর্মি অবস্থান করবে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের

কোন শক্তিশালী সাবলীগ বাহিনী গহিত হবে না

বাংলাদেশের

কোন স্বাধীন বৈচিত্র্যে থাকবে না

বাংলাদেশের

শাসন ব্যবস্থা

আমলাতন্ত্র শিক্ষাব্যবস্থা স্বাস্থ্যব্যবস্থা শিল্প ব্যবস্থা কৃষি ব্যবস্থা সবকিছুই চলবে ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের

ইচ্ছা মতো

মুজিব বিরোধী কোন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা হবে না তার জন্য যত লোক মারা দরকার

মারা হবে

যত লোককে ল্যালা

ল্যাংড়া ল্যাংড়া করা হবে

করা হবে চক্ষু তুলে নেওয়া হবে মেয়েদের

লুটন করা হবে কোনো সমস্যা নেই

এইভাবে প্রতিপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ায়

৪০ হাজারেরও বেশি লোক মারা গেছে সেটা সবাই জানে প্রতিপক্ষের থেকে

আসছে

তারপর

তোমার

আমরা একটা করণগঞ্জে পর্যন্ত হয়ে গেলাম

কিন্তু সমস্যা দেখা দিল যে বাংলাদেশের মাটিতে যদি

পাট ইয়ে ইন্ডিয়ান

কেউ যদি অবস্থান নেয় তাহলে বিদেশ থেকে কোনরকম

কোন দেশি বাংলাদেশিরে স্বীকৃতি দিতে জানে না কারণ পাখিটা ইতিমধ্যে সিকিউরিটি কাঞ্চন থেকে একটা আইন পাস করে

নিল যে বাংলাদেশে

কে নিয়ন্ত্রণ করতে ভারত তাদের শ্রাবণীর মাধ্যমে

মুজিব সরকারের মাধ্যমে

অতএব এটা একটা ডিসপ্লেতের তেল দিয়ে

এটা একটা

স্বাধীন দেশ ৯

তাই আপনারা স্বাধীন

কিভাবে লাইট ধুবেন মাননীয় সরকারকে

এরপর

এই বা এই

অবস্থায় ইন্ডিয়ান

সরকার

তখন

ইন্ডিয়ান সরকার

রিচার্জ করল যে ঠিক আছে

আমাদের সংযু দা আর আমরা নিয়ে ফেরত নিয়ে আসব

তার পরিবর্তে আমরা জাতীয় রক্ষিতা নিলাম

তাই করা হল

তো যে কাজটা ইন্ডিয়ান আর্মি করছিল সেটা পড়ে

জাতীয় রকি মানি করলো

আর কি ধরনের অত্যাচার অবিচার

কি ধরনের

মানে হত্যাযোগ্য

গুম খুন

এবং অনাচার অবিচার

মুজিব সরকার করছিল সেটা ক্ষতিন্তে তুমি আমার থেকে ভালো জানবে

অনেকে এই বিষয়ে লিখেছেন

সাহসী যারা তাদের এই বিষয়টা লিখতেছি

সেটা সে শুনলো না

তারপর

দেখা গেল যে সেই সুতিকার সুতি গাই গাজর থেকে

মুজিব কায়েম করলেন ১ দলীয়

১ নায়কত্ব

সুইজার সতর্কশান

এবং নিজেকে তিনি আজীবন ডাক্তার দেখিয়ে

দেবেন সিদ্ধান্ত নাও

এই বাকশালের

মেম্বার

সবাই

সেই বাকশান করার পর

মজবের শক্তি বেড়ে গেল

তার নিষ্ঠুরতা এমন অস্বীকার অস্বীকার চলে গেল লিয়ার

লুটপাট মাধ্যম চূড়া চালান

তার নকল টাকা থাপানো ভারত থেকে এই সমস্ত

মানে একটা

আমাদের অস্তিত্বই এমন অবস্থায় গিয়ে থাকলো

যে মানুষ যে মানুষ একদিন মুজিবের জন্য দোয়া করতে করেছিল

ইয়া আল্লাহ আমাদের এই মুজিব আমাদের চোখের মধ্যে

আমাদের বাঁচাবে

দেশকে স্বাধীন করবে বাঙালিদের নাগ্য অধিকার আদায় করবে

সেই মুজিবের জন্য লোকজন আল্লাহর কাছে

দোয়া চাচ্ছিল

যে আল্লাহ আমাদের আজাদ দাও

নমরুদ এর হাত থেকে আদেশ দাও আমরা তো শেষ মরে যাচ্ছি

কোথাও কোনো

কেউ নেই প্রতিবাদ করার

এগুলো আমরা

যারা সেনাবাহিনীর চেষ্টা করছিলাম

যারা দেশপ্রেম যুদ্ধ

তারা

ঠিক মেনে নিতে পারেনি কেউ তারা মেনে নিতে পারেনি জানের

জান তাদের

অবৈধ

এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাদের নেতৃত্বে সংযত হয় একটা সেনাদিকে

অনেকে বলে

মুজিবকে মারা হলো কেন

মুজিব তো মারা যায় নাই

মুজিবনী হতে হবে

একটা সেনা অবভিয়াসলি মাঠ ঘটাকালে

সেনা অবভূতন্ত আর খালি হাতে

মার্বেল খেলা না ওখানে ২ পক্ষ থেকেই গোলামীলি হয়

এবং হতাহতে হয় ২ পক্ষে

যেমন মুজিবের পক্ষের লোক

কিছু লোক মারা গেল

কিভাবে বিপ্লবীদের সেনাবদ্দিনকারী বিপ্লবীদের তরফ থেকে

কিছু লোক দানহারা

এটাই বাস্তবতা

কিন্তু

তারা বিরোধী হয়ে গেল ভিক্টোরিয়া ভিডিও হলো তারা ক্ষমতা

তাদের নিজের হাতে তুলে দিল

মৃত্যুর

খবর জানতে জানার পর আর বাকশানের পতনের খবর জানার পর

লাখো লাখো লোক মানে

দেশের রাস্তার ঘাট গণ সব বন্দনগর গ্রাম

সবাই আনন্দ মিছিল বের করল

আমরা তো এই সমস্ত

লোকজনকে ডেকে নিয়ে আসি

হতদূর্তভাবে লোকজন

আর

যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা

বা দলগুলো আন্ডারগ্রাউন্ড চিরস্থায়ী হবে

জনসমর্থন নিয়ে

রাস্তায় চলে আয়

এভাবেই জনসীকৃতি পেয়েছিলো পল্লীয় রাত্রের বৈঠিবের সামগ্রী যোদ্ধা

এবং

পরবর্তীতে খাদ্য সাহেবের প্রতি ক্রেশেল কুচকুচে কুচকুচে

কুচি কুচি করে

কুচি কুচি

করে কুচি কুচি করে

কুচি কুচি

তো আমি বলবো

যে আমাদের

ফাস্ট্রেল পাবলিক

ছিল ট্রান্সলেট পুলিশের

পরীক্ষার জন্য বলছি ফার্স্ট ট্রিপল পাবলিক ছিল

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ

তারই ধারে বাহির কোথায় হয়েছে

৭৫ আগস্ট মিত্র

তারই ধারাবাহিকের থার্টি পাবলিক হয়েছে

উনিশশো ২৪ সালের ছাত্রলীগের গঙ্গোপাধ্যায় এখন

যেহেতু আমি বলেছি

যে সম্পূর্ণ বিজয় আমাদের এখনো অর্জিত হয়নি

চলমান

বিপ্লবের গতি ধারায়

সংগঠিত হবে

চতুর্থ বিপ্লব মানে চতুর্থ বিপ্লব

আমি এবং আমার সাথী ভাইয়েরা যারা এখনো বেঁচে

আছে

আমরা যদি

আমাদের

বর্তমান প্রজন্মের বিপ্লবীদের ছাত্রদলতা

তাদের বিপ্লবী কর্মকাণ্ড কাণ্ড

কোনোরকম অবদান রাখতে পারি আমাদের নিজের সবই কথা

যোগাযোগ

থেকে তাহলে আমরা

সেই সেটা করতে প্রস্তুত

পৃষ্ঠা হবো না

ইনশাআল্লাহ

এবং

আমরা

তাদেরকে

শ্রদ্ধা

সালাম এবং বিপ্লবী সালাম

সাথে

মন থেকে দোয়া করছি

যে তাদের বিপ্লব যাতে ব্যর্থ না হয়

তারা যাতে বিজয় সংগঠিত করে বিজয় বিজয়

অর্জন করে

তারা এতে একটা সুখী সমৃদ্ধ শক্তিশালী

বাংলাদেশ গড়ে তুলে তাকে দুর্গা ঘাটতি ঘেবে

ধাবিত করতে পারে

এই আমার মুক্তি

আচ্ছা আমার টাওয়ার কিছু নাই স্যার কিন্তু একটা কোশ্চেন ধরেন

আপনি যে বিপ্লবের কথা বললেন

ধরেন চব্বিশের বিপ্লবের যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তারাও আমার এখানে কথা বলেছেন আপনার

লাইভে এই মুহূর্তে সাড়ে ৪০০০০০ মানুষ দেখছে

এবং আমি কমেন্টগুলো পড়ছিলাম

বুঝার চেষ্টা করছিলাম যে আসলে কি আমার মনে হয়

এ পর্যন্ত

কয়েক লাখ কমেন্টের মধ্যে বোধয়

দশটা কমেন্ট পড়েছে

আপনাকে গালি দিয়েছে বা আমাকে গালি দিয়েছে

এত জনপ্রিয় একজন মানুষ আপনি

দেশ থেকে চলে যেতে হলো কেন স্যার

সেই কাহিনীতে সেই কাহিনীতে

এই মুহূর্তে যাওয়া

ঠিক হবে কি মাফ করে দিয়েছে

জিয়াউর রহমান আমাদেরই একজন ছিলেন আচ্ছা তুমি ট্রাই করো

উনি কুরআন শপথ

নিয়ে আমাদের সাথে কাজ করতে রাজি হচ্ছে

কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে

তিনি তার নিয়ত থেকে সরে আসেন

তার জন্য তো আমরা

আমরা দায়ী না উনি

দায়ী এবং যদি ভালো করে থাকেন

সেটা প্রাপ্য তাই হয়তো পেয়েছেন

যদি খারাপ করে থাকেন সেটা

আমাদের সাথে না চলতে

না চলাই যদি তার

কিছু খারাপ হয়ে থাকে তার জন্য আমরা আমরা দায়ী

তবে হ্যাঁ

একটা সময়

উনি যখন আমি যখন

চিনেছিলাম রাত্রি

তিনি

আমার আমার বাবা কিন্তু জিয়াউর রহমানের ক্যাবলেটের টিনিয়ার

মিনিস্টার

পদে নিয়োগত ছিলেন কারণ আমার বাবা মনে করতেন যে

আমরা রিয়েল আমার সব ১

কিন্তু উনি ভেতরে যাব জানতাম না

রিয়া রমন যখন দেখল যে তার

তিনি সেনা পরিষেধের প্রাইস ৪০০০ লোককে

মেরে ফেলেছে

তার

ক্ষমতাকে কিন্তু কুকর্ম করার জন্য

আমরা উনার কর

তারপরে যখন তিনি দেখলেন যে তার অবস্থা

খুব খারাপ

ভেতরে খবর তো সাজুন জন্ম দিন দেখে না সাজুন যেমন দেখতে

জিয়াউর রহমান

গঞ্জি কাঁধে কোদাল বসে আছেন

এইসমস্ত

কিন্তু ভেতরে যে কি হচ্ছিল

আসল ক্ষমতা কেন্দ্রে সে সম্পর্কে সাধন জানানোর মত জানারও কোন তুব ছিল না তারা জানতাম না

সেখানে তার অবস্থা ছিল নরমাল কারণ ওখানে

তিনি ডিভাইডেড রুল নীতি প্রয়োগ করেছিলেন যেটা খুবই মারাত্মক

একটা হুমকি ছিল তার জন্য তিনি হয়তো বুঝতে পারেন নাই

তিনি যখন রাজ্যের শহরে আসেন

আমার বাবাকে ডিভোর্সটি হেট অব্দি টেলিভিশন করে নিয়ে আসলেন

আবার আমাকে বললেন যে মেয়েটার খলগেটের পলকে

তোমরা আমাদের পাঠিয়েছো তারা

আমরা বললাম তো এটা আপনার পক্ষে আপনি বললেন যে আমি কি তা তো কিন্তু

আমার মনে হয় আমাদের প্রতিষ্ঠিত সম্ভব

কারণ এর জন্য সম্ভব না

আপনি আমাদের সকলেরদের রক্তে

যে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছেন সেই রক্ত বাড়িয়ে আপনার পাশে যদি গিয়ে দাঁড়ায়

প্রথম গুলিটা আমাকে খেতে হবে

না হয়ে কি হবে

আর আমি আপনাকে বাজাবো

বা আমরাই বা আপনাকে বাজাবো

এটাও যে জিয়াউর রহমান কোনখানে গিয়েছিলেন মনে হয় ৮১

ওই যে ওনার একটাই রাষ্ট্র স্বভাব ছিল চীনে এটা তুমি

দেখে নিতে পারো আমার বইটি লেখা আছে আচ্ছা আছে

সেভেনটি সেভেন আপ

এই যে আমাদের আমার কি ডায়লগ হয়েছে ওয়ান টু ওয়ান

যেটা বলার কেউ উপস্থিত ছিল না পাশের ঘরে অবশ্য বেগম সাহেবা ছিলেন

তো স্যার আরেকটা জিনিস পরিষ্কার হয়েছে আর আপনি কি একটা বলছিলেন যে কোরআন

শপথ করা হয়েছিল মানে কি কি কি হয়েছে আমি বলি শোনো

এইযে সেনা পরিষদ

আমরা যখন ভারতে যুদ্ধ করছিলাম

যখন আমরা বুঝতে পারলাম ভারতের গেমপ্লেন টা

তাদের একটা শুধু তুষারই চক্রবর্তীর

একটা পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে প্রথমে ক্রাইম তে তারপরে অঙ্গভূত করা

সিকিমের মতো

আর এখানে

লেহেন্দুর দুধ দিয়েছিলেন

আমাদের মুজিবর রহমানকে বানানো হলো ল্যান্দুর্য তা যদি

পরে মুজিবর রহমানকে বানানো হলো সেই লেনদুর দুধ

এটা যখন আমরা বুঝতে পারলাম তখন সমমূল্য কমেন্ট দেয় যারা পলিটেক্যালি কন্টাক্ট ছিল ছাত্রজীবনে ধরো

ও পরবর্তী জীবনে

তখন আমরা বললাম যে আরে আমার জন্য আসল

যে যুদ্ধ সেটা তো হবে স্বাধীনতার পর

ভারতের আগ্রাসহ আগ্রাসী অনুভব

নিয়া যখন বাংলাদেশকে গিলে খেতে চাবে

সেইটার বিরুদ্ধে আমাদেরকে লড়তে হবে তার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে

প্রস্তুতি এখনই গ্রহণ করতে হবে

তখন আমরা ওই মুক্তিযুদ্ধের আড়ালে

আমরা

সেনাপরিসাদের বীর বহন করি

তো তোমার মনে থাকার কথা

যদিও যিনি জিয়াউর রহমান বিক্রেতা হিসাবে ইন্ডিপেন্ডেন্ট দিয়েছিল

প্রথমে তিনি নিজেই নিজেকেই অস্থির সরকারের

উদাহরণ হিসাবে

দাবি করেছি মানে ভাষণে বলেছিলাম পরে

ইন্ডিয়ার চাপে

উনি থেকে বদিয়ে

যে মুজিবর রহমানের ইনস্টাগ্রামে আমি এই ঘোষণা দিলাম ভালো করে

এরপরেও কিন্তু তার প্রতি

ইন্দ্রেন সরকার

বা আওয়ামীলীগ সরকার

কখনোই আস্থা রাখতে পারে নাই

তারা তাকে শিল্পা কমিউনিয়ারের অবস্থান থেকে সরিয়ে এনে

হেডকোডের দাম করে একটু

তেই ভাবে মানে আমাদের কিছুতেই আমরা থাকতাম না আমাদের

কল্যাণী

একটা বাড়িতে উনাকে নিয়ে নিস্পাপের রাখা হয়

কখন

আবার যদি কেউ যায় মানে আশেপাশে যায় কারণ উনি ভারতের চক্ষুসুদ উনি

আওয়ামী লীগের চক্ষুসুর

তো কে যাবে ওনার সাথে যা কে

তখন কিন্তু আমি

কারণ আমি জিয়াউর রহমানকে অনেক আগে থেকে তিনি পার্টনারের মতো দেখতে

একসাথে কাজ ও করি

যাই হোক আমি গিয়ে

ওনার সাথে যোগাযোগ করি

এবং তাকে বুঝায় যে তার আপনি ধৈর্য ধরুন

আমরা আপনাকে সহজে হারাতে দিবো না

হারাবো না

তখন আস্তে আস্তে

আমরা তাকে বলি যে আমি এরকম

আসল উদ্দেশ্যে যে ভারতে

এটাকে বানটেন করার জন্য এখন থেকে আমরা করছি

আপনি কি আমাদের সাথে থাকবেন কি থাকবেন না এটা আমাদের

আমি

আমাদের তরফ থেকে আমাকে পার্টনার হয়েছে জানার জন্য কারণ আমি আপনার

কাছে

তখন আমি তাকে আমাদের কর্মসূচি দিলাম

যেটা ২৫ বছরের একটা কর্মসূচি ছিল ইয়ে

তুমি যদি এই কর্মসূচি এটা পড়ে

এই কর্মসূচিতে আমরা

তৈরি করেছিলাম বিভিন্ন প্রেসিডেন্টের মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য স্বাধীন জনগণের আটা ময়দায় পরিচিত

যে কর্মসূচিটা পড়ার পর উনি

এটাকে মেনে নেয়

তো আমি বললাম যে স্যার

আমাদের সমস্যাটা হচ্ছে আমরা সবাই প্রায়

সমবয়সী

আমাদের একজন তিনি আত্মার দরকার যাকে আমরা কাজ করতে পারি

তাকে আমরা কেন্দ্র করে এগিয়ে যেতে চাই

এই সেনাবাহিনীর সাথে কর্মচারী বাস্তবায়নের জন্য

আধিনাত্মার পথ আধুনিকতা করবোই আধুনিকতার পর

এই কর্মসূতি আমরা বাস্তবায়ন করবো কুন্টানীর সম্ভাবনা দেশবিরোধীদের সঙ্গে নিয়ে

তখন উনি এটা খুব ক্যাপ হলে আমাদের কর্মকর্তা করলেন

তারপর আমি একদিন গেলাম

তিনি বলে যে আমি পড়লাম

আমি সম্পূর্ণভাবে একমত

স্বাধীন বাংলাদেশকে

দেশ সুখী সমৃদ্ধ আত্মনির্ভরশীল এবং

আমাদের সংস্কৃতির ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ

গঠন করার জন্য এর চেয়ে ভালো

কোন রকম কর্মকর্তি হতে পারে না

আমরা ঢাকা দাবি থেকে

কার্যকরী করেছি

কখন আমলেন তাহলে কি আপনি আমাদের সাথে কাজ করতে রাজি আছেন

আমরা আপনাকেই আগে রেখে আমরা কাজ করতে চাই

তার ইউনিভার্সিটি নিয়ে

এবং আপনি একজন সৎ ছিলেন উনি সৎ ছিলেন বিখ্যাতভাবে

আর

তবে আপনার সমস্যা হচ্ছে আপনি বাংলা জানেন না বাংলা বলতে পারেন না লিখতে পারেন না আপনি সারাজীবন তার এখানে বড়

বড় হয়েছেন ওখান থেকে আমি

ডাকতাম একটা প্রবলেম আমরাও রয়েছি আপনি গ্রাম রোড করেন

আপনি যদি রাজি থাকেন

তাহলে আমরা একসাথে কাজ করতে পারি

আপনাকে সামনে রেখে আমরা কাজ করতে রাজি

এগিয়ে যাবে চেনা পুলিশ এগিয়ে যাবে

তখন বললেন যে আমি রাজি

তখন বলেন যে আজ যারা আমাদের

সাংঘাতিক এই বিধানসভায় আপনাকে একটা কুরআন শরীফ

যে কুরআন ধরে

আপনি বলবেন

যে আমি এই কর্মসূতি ভিত্তি কর্মকাণ্ড সিনার পরিষদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার

জন্য ঈশ্বর নেতা হিসেবে যোগ দিতে রাজি আর

উনি গুলি করে রাখলেন কোরআন শরীফ রাখলাম রাখা হলো তার উপর হাত রাখলেন আমি

ওর হাতের উপর হাত রাখলাম তাতেই

শপথ নিলেন

আবার একটা শর্ত থাকতো

মাত্র

যে দশদিন পর্যন্ত

রাষ্ট্র ক্ষমতায়

আমরা না যেতে পারবো

১/২ পর্যন্ত সেনা পরিশোধ থাকাতে আমার যদি কোন সম্প্রকাশ হয় সেটা প্রশাসন করা যায় যাবে না

আমার রুমে একটু দেখলি আমরা সবাই

পরামর্শের মাধ্যমে

আমরা সবাই মিলে

শুধু তুমি

আর নূর

এই দুজনের

পারমিশন থাকবে আমার সাথে যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায়

যোগাযোগ কর

আমি বললাম আমাদের খুব বেশি যোগাযোগ করার

দরকার হবে না

তবে প্রয়োজন মতো নিত্যনূত বেঁচে থাকতে

আমরা দুজনেই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো

তাও তাঁর বাসায় অপশন

এই এগুলো কথা তামিলনাড়ু তে আর এই

শপথ তো আপনি রাখলেন না

আপনি মনে করলেন যে আমাদের বিদেশে আইসা

এই ছেরার সাথে

আপনার আন্ডারই সরকারের আন্দোলন থাকবো আমরা

বিভিন্ন জুতো মাসে

আপনি আপনের

যাদেরকে আপনি বিশ্বাসযোগ্য মনে করেন তাদের নিয়ে আপনি

আজকে চালাবেন চালাচ্ছেন চালান আমরা তো কোনরকম বিরোধীতা করি নাই আপনার

কি করব

আজ আপনি আমার বাবার সামনে বলছেন যে তোমরা

লেটার স্বর্গে টেনসর্জন

কিন্তু একবার তাল দেওয়ার পর আর সেটাকে ফেরত নেওয়া যায় না

আপনি

তাহলে কাউকে নিয়ে স্টার্ট করতে এডা সম্ভব না

এভাবে আমাদের মিটিং শেষ হয়ে যায়

আপনাদের ওই পচিশ বছরের পরিকল্পনাতেই কি শেখ মুজিবকে ক্ষমতাচূত করার পরিকল্পনা ছিল

শেখ মুজিব কি শেখ মুজিব ওয়াজিব

আ ওয়াজে

মেজর প্লেয়ার ট্রিপলমেন্ট ইন্ডিয়ান এপপ্স বলে

এটা তো এই প্রশ্নটা তো

আমার মনে হয়

তোমার করাই উচিত ছিলো

না এটা এটা করা উচিত ছিলো না কেন এটা করলাম

আপনার মুখ থেকে শোনানোর জন্য এটা

শুনলে হয়তো অনেকেই মনে করতে পারে যে আওয়ামী লীগ হয়তো এটা নিয়ে কথা বলবে যে

জিয়াউর রহমান তার হাতে তাকে ক্ষমতা চুত আমি কিন্তু এখানে ভর্তা করার কথা বলে আমি বলেছি ক্ষমতাচ্ছু তো ক্ষমতা চুক্ত করার কথা

কয়ে গেছে

এখন এই জায়গাতে

শেখ মুজিবকেই করার পরে

আমি আমি ব্যক্তিগতভাবে শেখ জিয়াউর রহমানের প্রতি আমার সম্মান একটুও কমে নাই কারণ ওটা ছিল মেইন কালপিট এই শেখ মুজিব সো তাকে তো সরাইতেই হবে

এনি হাও

আপনাকে সেটা

আমি তোমাকে একটা কথা বলবো জি স্যার

জাতি আমি একজন মুসলমান হিসেবে

বা একজন মানুষ হিসাবে

কেউ

মানে মানুষ বা একজন মুসলমান হিসেবে

আমি কাউকে জাতির পিতা জাতির মাথা

জাতির বউ জাতির ভাতিজা ইংল্যান্ড মানি না

এগুলি এগুলি

এগুলি সঠিক বয় এর ৯

স্যার আপনি তো সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মানে আপনি

তো মানে বৃত্তম ছিলেন একজন আপনি এই প্রশ্নটা আমি শেষ করিনি

আমরা এই যে শোধবোর্সময় তথাকথিত যেখান থেকে আমরা গণস্বরূপ চবক নিক

যেখান থেকে আমরা মানব মানব বুদ্ধিজীবীদের কবক নেই

যেখান থেকে আমরা শিখি

আমাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা

বলা স্বাধীনতা

এই সমস্ত যারা যেখান থেকে আমরা সর্বপ্রথম সেই সমস্ত দেশই কি জাতের পিতা জাতের পিতা জাতির বাতা

জাত এই সমস্ত আছে

বলো কোন দেশ আছে

মানে ইউএসএতে কয়েকজনকে তারা

ফাউন্ডে মানে ইউসের ফাউন্ডেশন মনে করে

দেখো মেনটেনমেন্টের ওয়ার্ল্ডে ফ্রেন্ড নাম্বার

উনি তো কোনদিন রেসপেক্ট করেনি যে তো তাকে বলা হোক জাতির পিতা

কে নিয়ে এটা

ঝুমুর কে নিয়ে এটা

উনাকে তো জাতির পিতা বলা হয় না

লবন প্যাকটিক লবন বা

লবন

স্যার আপনার

পিতা যদি বলা হয় যেমন ভারতে এই কালচারা আছে কিন্তু ভারত যদি ভারতে কালকে মানবো কেন না যদি মানা হয় সেক্ষেত্রে স্যার এটাও মানা হবে মোহাম্মদ আলী জিন্না বাংলাদেশের জাতির পিতা হবে কারণ সে ২ জাতির তথ্যে ভিত্তিতে ২ রাষ্ট্র গঠন পেয়ে গেছে

আর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কোনদিনই

ভাই সত্যি বলছিস

যদি যদি হয় যদি তারা করে করতেই চায় তো তাহলে শেয়ার

করে দেবো

কারণ আমার দাদা

দাদা নানারা সব ছিলেন ইয়ার্স্ট হয় পন্ডিত আলী গাছ তারাই প্রতিজ্ঞা করছে

মুসলিম নেই

আমার

উনার এই ইয়া বিলাড থেকা

বিলা থেকে নিয়ে আসছিল দিন আগে

এবং প্রথম

গুলি খায়

এই পার্সোনাল আন্দোলনের মূল পয়েন্টে কারণ মাইকেল কলেজের

নেতৃত্ব দিতে হয় আমার বাবা

বুঝলা অতএব আমার মনে হয় আমি যে

তিনি নিজেও কোনদিন জাতির পিতা হিসেবে খিতার নিতে রাজি হচ্ছেন না

জী

স্যার আমাদের অনেক গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ কোশ্চেন আছে যে কোশ্চেন গুলো মানুষ অনেকেই ৫০ বছর অপেক্ষা করছিল আমরা দ্রুত

কোশ্চেন এ যে পরে কোশ্চেন টা স্যার

মানে ইয়েস নুসরাত ২ মানে দুইয়েতে যাও মানে আমার দর্শকরা তোমার দর্শকরা আপনার দর্শক

তোমার ১০ আমি আমার দশটা বৌ এই যে তোমার দর্শক এই

তুমি আমাকে

আমার সাথে কথা বলছো

এবং তোমার মাধ্যমে তারা আমাকে দেখছেন

আমি আমি বলবো

যে আমি দর্শকদের সোজা কথা বলতে চাই

যে আমি ব্যক্তিগতভাবে জাতির পিতা জাতির পিতা জাতির বউমি জাতির জামাই এই সমস্তকে বিশ্বাস করি আমরাও করি না স্যার বাংলাদেশের মানুষ কেউই করেনা এটা

যারা যাদের বোধগম্য থাকা উচিৎ

জাতির পিতা যদি বলতেই হয় তালে বিশ্ব মানবতার পিতা হচ্ছে

আদম নোট ক্লাব

এটা কি অস্বীকার করতে পারে

তা আমার কথা হচ্ছে তোমরা অন্য

উন্নত দেশগুলি থেকে তোমরা

গণতন্ত্রের শিকার হও

তারপর মানবতার অধিকার শিখায়ছো

এগুলো কি নতুন করে শিকারর কিছু আছে

আমাদের কোরআন এর মধ্যে এসমস্ত নাই

তা বিভিন্ন ধর্মঘট থেকে এগুলি নেই

তারপরে ওই সমস্ত দেশে কেন জাতির জীবিত থাকে না

ওইখানে কেন জাতির মাথায় থাকেনা

আমাদের এখানে কেন থাকতে হবে

ইন্ডিয়াতে কে জাতের পিতা হুইল জাত এর পিতা ও ইন্ডিয়া

বলো তুমি আমাকে

দেশি দোর জাতের পিতা

তুই জাতির পিতা

কোনো সভ্য দেখে জাতির পিতা বলে কোনো জিনিস নাই

এটা হলো আমার শেষ কথা এটাতো স্যার মুজিববাদ প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যাক স্যার আমি ১ কথা

এটা একটা গ্রুপের একটা

একটা সেগমেন্ট অবধি প্রব্লেম এখানে চিন্তাভাবনা আছে

ওরা যে আগুন হোক

আমি বলব

তাদের মেন্টালিটি যে ভারত

যেখানে এখন উনারা গিয়ে আরামে এসে থাকতে থাকতে

বাংলাদেশ থেকে পলায়া

কোনোদিন শুনি নাই কোনো প্রাইম মিনিস্টার পলায়া আইয়া

ছেড়ে দিবে

উনারা পলায়া গেছেন

এখন ঐ দেশটাতে কোনো জাতির পিতা আছে

বলো

নাই তা আমরা কেন জাতির বিদায় নেব কেন নেব

কি যুক্তি টা কি

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ব্যাপারে বা স্বাধীনতার

আগ পর্যন্ত

বাংলাদেশ থেকে পৌঁছানোর

রাজনীতিতে কি শুধু মুজিবের অবদান ছিল

এখানে ভাসানীর ডাক দিতে হবে না

ফুজু লোকের নাম নিতে হবে না

ফায়ার সার্ভিসের নাম নিতে হবে না

বলো তুমি

পরিষ্কার পাবে

কেন তাহলে বুঝিব কিভাবে যা খুশি হবে

একমাত্র মুজবিকি বাংলাদেশের

ঠিকানায়

না

আমি সেটা মনে করি না

মুজিব তো কোনদিন সাজেকচারই নেই

বাংলাদেশের জন্য

৩ নম্বর ওয়ান টেট

বাংলাদেশ বিএনপি প্যান্ডেল

স্বরে অ স্বর্ণের স্বর্ণিত মামলা কামরাহিসুর আবোল তাবোল কথা বলে ইচ্ছা বলে আশুর কিছু তো আগরতলা

মানে স্বাধীনতার কথা সেনাবাহিনীর ১ তরুণ অফিসার

প্রথম চিন্তা করেছিল

তিনি ছিলেন

লাইক লিফট এ চলি কমান্ডার ওয়ার্ল্ড কাপে

স্যার অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে যেগুলো মানুষ শুনতে চায় সেখানে যাই

আমি কথা হচ্ছে যে শোনো

যার যা প্রাপ্য তাকে সেটাই দিতে হবে

না আমি আমি আপনার কাছ থেকে আমি ধারণা করছিলাম যে আপনি হয়তো শেখ মুজিব সম্পর্কে অনেক

বাজে ভাবে কথা বলবেন কিন্তু আমি আপনার রেস্পেক্ট এবং শালীনতা দেখে খুবই অভিভূত যে আপনি যথেষ্ট সম্মান নিয়ে আওয়ামী লীগের শেখা উচিত

যে মেজর ডালিম সম্পর্কে তারা যা শুনেছে এতদিন

সে মেজর ডালিম একবারও শেখ মুজিব সম্পর্কে বাজে কোন ভাষা বলে নাই বা

তাকে নিয়ে কটাক্ষ করে কোন কথা বলে নাই যাই হোক

তো আমরাও স্যার

এটাই বলে আসছি যে আমরা কাউকে অসম্মান করতে চাইনা এবং

আরেকটা কথা শুনতে হচ্ছে এই কথাটা তো তুমি বললেই

তাহলে আমার বইতে পরিস্কার লেখাতে ওই পরিবার সাথে আমার কি সম্পর্ক ছিল

ব্যক্তিগতভাবে বা পারবে পারবে কি করে

আমরা কিন্তু তার সাথে ভিক্ষে করি নাই

আমাদের যখন চাকরি থেকে বের করে দিলেন

আমরা মেনে নিলাম উনি নিজে রাখলেন আমাকে

স্যার এটা আমার এই কোশ্চেন একটা এই কোশ্চেনটা তালে করে ফেলি

আপনার ওয়াইফকে আপনার ওয়াইফকে অপহরণ করেছিলো এই শেখ মুজিবের তারপর গোলাম মোস্তফার ছেলে এরা কামালের বন্ধু বান্ধবেরা

এটা নারায়ণগঞ্জের নিজে

নিজে ছিল

তো আপনার

আপনার স্যার আপনি এটার বিচার চেয়েছিলেন শেখ মুজিবের কাছে

আমার বউ বিক্রেতা করেন

জ্বী কন্টিনিউ করেন স্যার এবার হ্যাঁ জী

আপনি বিচার আপনার প্রাইমারি টার কারণ ঘটনাটাই তো স্যার ঘটনাটা কি ছিল স্যার একটু শুরু থেকে

এটা একটা

মানে মজার ঘটনা

আচ্ছা তুমি শুনতে চাও তুমি একটু আমার বইটা লেখা আছে যদিও সবাই শুনতে চাই স্যার সবাই আমি একা সবাই শুনতে চাই

ঘটনাটা হচ্ছে

আমার ১ খালাতো বোন

তার নাম তাবিজ

তার বিয়ে ঠিক করেছিলাম আমি আর নিম্মি

কন্ঠে রয়েছে তার সাথে

যে আমাদেরকে জুনিয়র চাকরি

তার সাথে বিয়া

বিয়ে হবে অনুষ্ঠান হবে ডেডিকেট ক্লাবে

তো দুপক্ষেই আমাদের পরিচিত অতএব আমরা এলাম রায় মিডিয়া

ঠিক আছে

ঠিক আছে

তখন আমরা কি করলাম

তো কাকে রাখি আর কাকে বাদ দেই এত মানুষের সাথে পরিস্থিতি

তো আমরা যাইহোক

বেশ ভালোই প্রায় ২ ৩০০০ লোকের মতো

লোক ইনভাইট করা হলো ২ ৪০০০

চলছে বিয়ার আসর

তখন আমার একমাত্র শালা

যার নাম বাপ্পি

নাগিন ইউনিভার্সিটিতে পড়তো

ওখান থেকে ছুটিতে আসছে

দেশে

কিভাবে রক্ত পড়বেন

আমি আর নিমিত ২ পক্ষের মানে হল

বলতে পারো

সবাই দেখাশোনা করছি

বাপি বসে আছে ছেলেদের যেখানে বসার জায়গা সেখানে

তখন লম্বা চুলের একটা ফ্যাশন ছিল

এইযে কাম কাম ক্যামেরাটা তো লম্বা কিউট

বিউটিফুল হেয়ার আমি ওতো এহানতেন না

আমার মত একদম খারাপ চেহারার লোক ছিল না ছিল না ওইটা ওইটা অনুষ্ঠানের শেষ হওয়ার আগে বলব স্যার জী বলেন

আচ্ছা তারপর তোমার

ও বসেছিল

অন্যান্য গেটের সাথে

তার পিছনের রোডে

গাভী গরুর মাস্তেও মোস্তফার ছেলেরা

আর তার কর্মচারী

তো বাকি পিছনে

ভদ্র মানুষ বিদেশে থাকে বিদেশে বড় হইসে

তখন বাপি বলে বেয়াদব ছেলে

তুমি আর এখানে বুঝবে না তুমি অন্য কোথাও গিয়ে বলো

ওরা বেরিয়ে চলে গেল

আমি আমরা কিন্তু কিছুই জানিনা মানে আমি আর নিমিষই এত ব্যস্ত

২ পক্ষকে দেখছ না খাওয়া দাওয়া চলছে

হঠাৎ দেখলাম

দুইটা নায়করুবা

আর একটা গাড়ি

অবশ্যই গাড়ি সবুজ

গাড়ি আগে পিছনের দিকে মাইন্ড

ইট আমার নিজের পার্সোনাল সিকিউরিটি গার্ড

ওয়ালে মজুর

লেডিস ক্লাবে

আমি কুমিল্লার থেকে তখন কুমিল্লা থেকে আসছি বীরভূম

সোনাই তিনি আমাদের গাঁড় নিয়ে চলে এসেছেন আর্মি নিয়মিত তুমি জানো

আসলো থামলো

দুইটা মাইক্রোবাস থেকে প্রায় আটজন টেন্ডার ধরি

সাদা পোশাক পরা লোক নামলো

আর লোক সব গাড়ির থেকে নামলো গাজী গুলোর গোলাম মোস্তফা স্বয়ং তার

স্ত্রী কিন্তু ভিত্তিতে মেয়ে মহলে

উনি গাড়ি থেকে নেমেই চিৎকার করে শুকালেন

বেজোড় ডালিম কোথায় বেজোড় ডালিম কোথায়

বেজোড় ডালিম কোথায় বহুত ১২ বাড়তে আর সহ্য করা যায় না

আমি অবাক হইলাম এরকম চিৎকার করতেসে

তখন একজন

একটা ছেলে এসে একটি ভিডিওতে ক্যারেক্টার নিয়ে একটা ছেলে কে নামটা মনে নাই আইসা বললো যে

ভাই

আর দশ জন সিঙ্গার দাবি

আমরাও সেই এ সেই

অপারেশনের যুক্ত ছিলাম

যাই হোক

আমি বাইরে আসলাম

আসি দারিয়ে ঘুরাঘুরি সামনা সামনি

বারান্দাতে

আমরা আমি মেজে দাঁড়িয়ে

আপনি আসুন

আপনার বেগম সাহেবা তো আছেন ভিতরে আপনারা আসেন

গর্ভ ঢুকে আপনি

দোয়া করে থাকেন

হারামজাদা

বারবার সিআরবির

আর কি আমি উচিত শিক্ষা দেব

আমি দেখলাম আমার চারদিকে

ট্রেনের ঠেকায় ঠেকায় থাকলেও প্রায় ৪ ৫ জন মানুষ আর ট্রাই করে জানবে

আপনি

একজন ট্রেন মানুষ

একি অবস্থা একটা বিয়েবাড়ির মধ্যে এরকম একটা হলুদ চুক কান্ড

আপনি যখন দেখেন

কিছুই না কি ব্যাপার কি

আপনি একত্রে ধরে উত্তেজিত কেন আমিতো জানিনা যে এর মধ্যে কি

ঘটনা ঘটবে ওই খানে উঠ

একটা মেয়ের বিয়ে হচ্ছে

আর আপনি আমাকে বলছেন ও কি আমার কাপড় টাপড় ধোরে

চারজন মিলে আমাকে উঠালো

খবর চলে গেল ভিতর অন্যর মহলে

নিম্মি আর আমার শাশুড়ি

মানে আমার

খালার শাশুড়ি মানে

কন্যার মা

উনি বেরিয়ে আসলো

উনারা আসলে

আমি ম্যাচুরিটিতে উঠলাম

উঠে দেখি

চুনলু আর আলম নামে দুইজন মুক্তিযোদ্ধা ক্রেট ক্লাবের সদস্য তারা

ছিল আমার ছোট ভাই স্বপনের সাথে

স্বপন বিরতির পর

ওদেরকেও মারতে মারতে

মানে রক্ত বের করে ফেলেছে মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে

আহত অবস্থায় তারাও বাইর করবে

তখন

আমার খালার খালাম্মা

গাদিকে বললো গা খেয়ে আপনি কি করছেন

আমার মেয়ের বিয়ে হচ্ছে একদেয়ার দি

তারা বরপক্ষেরও নাপক্ষেরও

তো কি হয়েছে কি হয়েছে কি ও তো ওরা তো ব্যস্ত

মানে কি আমি ওদেরকে উচিত শিক্ষা দেব ওকে আমি অতি শিক্ষা দেব

তখন

আমার স্ত্রী বলল যে আপনি তাকে একা নিয়ে যেতে পারবেন না আপনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন

ঠিক আছে চল

তাহলে ওরেও ধাক্কা দিয়ে উঠায়ে দিল

তখন আমার খালা বললেন

কাজী সাহেব আপনি কিন্তু বাড়াবাড়ি করছেন

ঠিক আছে যেখানে আপনি নিয়ে যেতে চান আমিও যাবো

কাজী কি স্যার তখন ঢাকা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাকি

তখন সে

আওয়ামী লীগের সভাপতি নাই

অশিক্ষিত মূর্খ মানুষ সাধারণত রেড করতে চেয়ারম্যান হয়না

কিন্তু ওকে বানানো হয়

যাতে করে লুটে এই

যে রিলেখার মার চুরি জামাই করতে শুরু হয়

যাই হোক সেটা অন্য ব্যাপার

তারপরে আমাদেরকে নিয়ে

উনি গাড়ি ঘোড়ায় চড়লেন

প্রথম ফান গেয়ে

ফার্মগেট দিয়ে ভিতরে ঢুকার পরে

আমি দেখলাম ইয়ারের সম্বর্ধনায় কোথায় সার্কাস

তখন আমি কিতা করছি কিল কি করি এর মধ্যে আমার

খালা আর নিমিষেই শাড়ি ছিঁড়ে

চুল্লু আর আলমকে ব্যান্ডেজ করে দিতে পারে এর মধ্যে কত

তার দিকে রক্ত দিতে হবে

আমি হটাৎ বললাম

গাড়ি থামাও আগে একবার

এনেমিটায় সকল

বাপে ওরা কিছু গ্যাস খেয়ে বোধহয়

বাড়িতে পৌঁছে যাওয়ার জন্য নিয়ে গেছিল গাড়ি করে

গাড়ি আসছে

ওরা গাড়ি আসছে

তো আমি বললাম গাড়ি থামাও

ড্রাইভার গাড়ি থামা দিলো

আমরা তখন

আমার আমার আমার গাড়িতে প্রায় ৪ জন তিনজন গাড়ির লোক

তাদের একজনকে বললাম যে তুমি গিয়ে ওই সামনে যে গাড়ি

বোলাম মোস্তফা বসে আছেন কাজগুলো মতিঝিল

গাজী অনুষ্ঠান দরজা খুলে আমাদের

মাইক্রোফোনটা আসবে

তখন আমি গাজীর মুখ উজ্জ্বল করলাম

যে সাহাবী সাহেব

আপনি তো আমারে নিয়া চলতেন খোজে নিয়া যাচ্ছেন জানিনা

কিন্তু একটা কথা মনে কইরে রাখেন

আপনাকে মনে করেন

আপনি ভালো

যে আপনি যে আমাদেরকে এইমাত্র রেপ করতেছেন

এইটা শোনার পর গা দিয়ে গেলো কিভাবে

তাই তো আমি যে উঠায় নিয়ে আসি এটা তো সবাই দেখছে

তখন আমরা যে আপনি যাই করেন আমি

উনি যখন হতভম্ব হয়ে যাইতেছেন তো

দেখা যাচ্ছে

আমি বললাম যে নাদি সাহেব আমি আপনাকে একটা পরামর্শ দেই

আপনি যাই করেন

আপনি সেক্স হয়ে গেছেন

এছাড়া আপনি বাঁচতে পারবেন তো

এর মধ্যে আমার ছোট ভাই

স্বপন বীরভূম ফিরে এসেছে

শুনল যে এই ঘটনা ঘটছে

ওখান থেকে সোজা সব্ব চলে গেল এমপি ইউনিটে

ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে ওখানে গিয়ে বললো যে এরকম অবস্থা

বিয়ে বাড়ি থেকে কিডন্যাপ করে এই বিয়ে

এই বিয়ে বিয়েতে কিন্তু জেয়ারা আমার উপস্থিত ছিল শফিলে ওভারটেক ছিলো খাঁজ বছরেও মানে সবাই উপস্থিত ছিল

আচ্ছা

উনারা তহন চলে গেছে

সেদিন কি একটা ছবি দেখানোর কথা ছিল

সত্যজিৎ তার এটি যদি মহানায়কন্যাকে একটা ছবি তোলা দেখার জন্য সবই চলে যায়

আগে তাড়াতাড়ি খাওয়া দাওয়া করে

তখন

এই খবরটা পার পরে

দ্বিতীয় অব্দি

এমপি ইউনিয়ন

এ খবরটা

ব্রিজের মেস ইন্সট্রাগ্রামে যেটা হচ্ছে সেটা জানায় দিও

ইয়াং অফিসাররা লুঙ্গি গেঞ্জি পায়জামা যে যা পড়া ছিল

সবাই ঢাকা শহরে বেরিয়ে গেছে

তারা খুঁজতে লাগলো যে আমাদের

আর একদল সোলজার এমপি পাঠানো হলো

যারা ওই অবৈধ অস্ত্র কালেকশনে যেতে পারছিলো গাজীর বাড়িতে

গাজীর বাড়িতে যাদের পাইছে সবাইরে বন্দি করে নিয়ে আসছে

আমি কিন্তু এগুলা কি কি জানিনা

গাজী তখন আমার কথা শোনার পর

ও বোধ হয় কিছু চিন্তা করলো

চিন্তা করার পরে দেখলাম যে উনি

লক্ষ্মী পেজের দিকে না গিয়ে

৩২ নম্বরের দিকে যান কলাবাগানে

আমি বললাম যে আলহামদুলিল্লাহ

তখন

বত্তিরিশ নম্বরে

ঘাড় গ্রেজুয়েময়ে ছিল ৫ ফিলোসফিলো যেটা আমার হাতে গড়া

তার আগে হাত দিচ্ছিল

প্রাইম মিনিস্টারের বাড়ি

আমার জানা আছে

তো গাড়ি চললো আমরা দুজনে এসে চললাম আবার গাফেলা

গাফেলা কে গাজী

৩২ নম্বরে গেটের ভিতর ঢুকতে না দিয়ে বাইরে খাড়া করায়

চপ করার পর

গাজী তার গাড়ি নিয়ে ভিতরে চলে

আমরা ওখানে থাকলাম

ইতিমধ্যে

যখন এরকম

সারারাত

যারা ডিভোর্স ছিল

তারা যখন গাড়ির পরিবেশ ধরে নিয়ে আসে

আর সবখানে মেডিকেল দিয়ে চেক করা হচ্ছে প্রত্যেকটা গাড়িতে

আমাদের মিটিং অবস্থায় আছে

কোথায়

আছে কি না যাতে ঢাকার বাইরে না যেতে পারে

এই হলদে

আমাদের তখন রেস্পষ্টে কমেন্টটা ছিলেন

তো উনি যে মেজর মোমিন ছিলেন

অপারেশন এর

পরে লেকচার কান্ট্রি

আচ্ছা যাই হোক

তখন আমরা

বললাম যে আগে ভিতরে গেল কি বলবে

ঠিক সে সময় দেখলাম একটা

সাদা আর একটা গাড়ি আসলো

ড্রাইভারকে যে বর্ষা স্বপন

পাশে বসা আমার বোনের জামাই লিচু আবুল খায়ের লিচু যে নাকি বেঙ্গল গ্রুপের মালিক

বিরাট দরিদ ব্যবসায়ী

ওই সালমান রহমান তোমাদের সাথে

দেখা করতে

যাই হোক

ওরা দুজনে

আর একটি মাহবুব সঙ্গে

মুজবের খুবই বিষাক্ত একজন

মানে তাকে নিয়ে সমস্ত

ওদের গাড়ি যখন আসলো

আর গাড়ি থেকে

পরে আমি এই গল্পটা শুনি

যে স্বপন

এই কন্ঠে কন্টিনিউ জানানোর পর সে চলে গেল মাহবুব এইবার

মাহবুবের কিন্তু সেই বিয়েতে আসার কথা

তো সে ওয়াই লেইসে জানাইছে যে আমার আমি মানিকগঞ্জ মানিকগঞ্জ থেকে ফিরছি খুব শসা আমি বিয়ে বাড়িতে আসছি

তো আমার দেরি হবে

স্বপন চলে গেছে তার বাসায় সেটা হচ্ছে মিন্টু নদীর মিন্টু

যদি মানে

৫ ওয়ান গ্রাজেক্টরের অবস্থানদের জন্য একটা

ইন্টারফেয়ার আছে তুমি হয়তো জানো দেখেছিস কিনা জানি না তখন

বাঙালিও ছিল এখন বোধ হয় মাল্টিন এর ফ্ল্যাগ

এইটা করার সাথে

তো সেখানে মাবুদ থাকতো

তো ফ্ল্যাটে

মিঠু আর স্বপন

নিউ মস্তিষ্ক

সেই সময়

যাই হ্যাঁ কিন্তু মাবুদ ভাইয়ের ঘটনা ঘ

বলে কি কি ঘটটা ওইযে নিম্মি আর ডালিমকে উঠায়ে নিয়ে গেছে

গাড়ী গাজীর কলম মারতেছে বিয়েবাড়ির থেকে

কোথায় নিয়ে গেছে কি হয়েছে জানিনা

তবে তার পরিবারের সবেরই এখন এস্ট করা হয়েছে আর সব ওই

সবজি উদ্যানে আছে মানে টেস্ট করতে

আর্মি সারা ঢাকা শহর ছড়ায় পড়ছে তার প্রত্যেকটা

গাড়ি চেক করতে

হবে

এটা তো সাংঘাতিক কথার গাড়ী তো গাড়ীতে তো বিশ্বাস করা যায় না মনে হয় সেই

রেড টেলিফোন করতে মানে হাত দিতে গেছে যেয়ে টেলিফোন

টেলিফোন লাগাও

উঠেছে কে বলছে

আমি মাশ বলছি বলছে আমি প্রাইম মিনিস্টার মজবুত আমার

এর মধ্যে কি প্রস্তাব দেব রে কি প্রস্তাব

টি দিয়ে খালুর মশলা গুলো কে ডাকানো হয়েছে আপনারাও আসছেন

এইযে

কন্টেন্ট নুডুলস আমার রথযাত্রা

তখন লিপস্টিকের গাড়িতে বসেই ও চলে আসলো

তো ওই গাড়িটা যখন গেলো গাড়ির নাম্বার দেখে আমি বললাম যে ওই একটাই আমাদের

মারবে না

কারণ

এরা যখন এসে বসে থাকে

তার মানে

সিঙ্গেল বিহা তখন হবে

আজ সারা দেশে কি হচ্ছে একদিন জানি না মানে সারা ঢাকা শহর

তখন

গেটের সামনে থামলো

পুলিশ থেকে মাহবুব নামলো স্বপনও লিচু গাড়ি নিয়ে দূরে গিয়ে সামনে

এই ব্রীজের কাছে থামলো

গাছের ঝাড়নি

আমরা যে এই মাছ ধরতে আসছি

ওটা কিন্তু ওরা জানে

বাবু চলে গেলো ভিতরে

ইন্দিভিদুয়ালিস আমি চিন্তা করছি যে আমি কি করবো কি করা

আছে

তখন তো তারা সমস্ত ব্যাডেলন ঘুরায় দেবে

কিন্তু এর মধ্যে

একটা কষ্ট এরই সিচুয়েশনে কে বলবে কে বাদ দিয়ে একটা সমস্যা

এটা বোধহয় ঠিক হবে না যেহেতু

মাহবুব ভিতরে কে আছে

লিখতে পারে

কিছুক্ষণের মধ্যেই মাহবুব

আমি দেখলাম যে মাহবুব না

শেখ কামাল রেহানা

তারপরে শেখ জামাল বেগুন মজিদ

গেটের বাইরে এসে আমাদেরকে

খালাম্মা টালাম মানে চরম অসুবিধা

মানে রক্তাক্ত চুল গুলো

দেখিয়া তো ওরা ঘাবড়ায় গেছে তারপর নিম্নের অবস্থা

ভিতরে নেই

আমাদের ভিতর নেই

তখন ইদের মাঝে বলে দেখলাম

যে ৩ রুমে প্রথম আমরা আমাকে ডাকেন মুজিবুর রহমান

আর আমার নিম্মিকে তো রেহানেরা সব ওখানে

দাঁড়ায়ে রইলো

বিষ্ণু মজিদ দাঁড়ায়ে রইলেন আমরা ভিতরে গেলাম

গিয়ে দেখি সব বুঝিস বসে আছে

তখন

এরমধ্যে

গাজী দরবার তো আর বাসা থেকে ফোন আসছে একটু আনইন্সটল হয়ে গেছে

যে বাড়ি সবারই ধরি লাগে

যতদিন যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা

না পাওয়া যাবে

আমরা কাউকে ছাড়ব না

আর ওই গার্মেন্টস ১৭ দিন যে যে গার্মেন্টস গেছিলো

এ খবর শোনাও

গাজীরও মুখ শুকায় গেছে

মনে হয় মুখ শুকায় গেছে যার জন্যে এই সবাইকে

দেখে নিয়ে আসো

তো মরলি বুদ্ধি আরকি

আমরা ঢুকতেই

নিম্মিকে জড়াই ধরলে আর কি করবো রমন

না তুই জানিস না তুই কাঁদিস না আমি এটার বিচার করব

হ্যাঁ হামজাদা গাজী

তুই করছিস কে এটা কি করলি তুই

মা ওর পা ধরে মাফ চা

আমার বউয়ের পা ধরে মাফ চা

গাজী একটু অবশ্যই খর পর আমার বউ হলো

নিজের চক্কর খুলে বললাম খবরদার

তুমি আমার ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য ৯

আমি তোমাকে ক্ষমা করতে পারব না তুমি পিছিয়ে দাও

বুঝি বস

লাগছে না আর বাকিরা তো সব চুপ করে বসে আছে আমি কি করে জানবো

তখন বলতেছে

মা

আবার বুঝি আমার বউ নিমিষেই জ্বরের জন্য বলল মা আমি

উপযুক্ত বিচার করব

তুই আমার ভরসা রাখ

তখন

আমার বউ বলছিল

নেমে বলছিল

যে চাচা

যাদের রক্তের উপরে আপনি আজ

দেশের প্রধানমন্ত্রী

তাদেরই আজকে

রক্ত ঝরাতে হয় স্বাধীন দেশে

গাজীর মত একটা কম্বল চোরের হাতে

এর বিচার আপনি কি করবেন

আমি বিচার দেবো মাল লাগবে

আল্লাহ তারে বিচার করবেন

আমি আপনার কাছে কোনো বিচার চাই না

কখন আবার

ঐ যে বেগম মিজানুর রহমান এর উপরে নিয়া যায়

সমান একটু উপরে নিয়ে গেলেন আস্তে আস্তে কি এ জানিনা

এরপর

আমার বাড়ি ১ কাম

কর

আর্মি কন্ট্রোলে ফোন করে মুমিন রে বল

গাড়ি পরিবারে ছাইড়া যাবে

গাজী

অবস্থান গেলো আরবি গিয়া

ওনাকে বলেন উনি লিখোতো অর্ডার দিল আমি সেটা মানবো না উনিতো ১ ঘন্টায় মেইনটেইন এখানে কোনো ভাইবোনদের ব্যাপার না

এটা হলো লিগ্যাল মার্গ লিগ্যাল ব্যাপার

তখন ছবিগুলো তবুও দেখো মোমেন তুমি যদি একটু খানি

দাড়ি বনানী

তখন

ওই আরেকবার তুই ফোন কর

মুজিবুর রহমান

সৌরভ ভাই

তখন মুজিবর রহমানকে দে আমারে দে

উনি ফোন নিয়ে বলল

বিজেপির মহম্মদ কে যে

আমি মুজিব বলছি

মজিবর মুখ শুকাইয়া গেল

কি করা যাবে

এই দেখ

হ্যা ও হলো তোমার

গোয়াল এটা লালবাগের ছেলে

আর আমরা খেলাম মালিবাগ যাইহোক

সরি ও আমার আমরা দোস্ত মানে বন্ধু

তো শহীদ আসছে আসার পরে

বুড়ি বুড়া মানে এবং হাজারের সামনে

গাজী

ইলিয়াসের

দেশে ইমার্জেন্সি চলছে আমাদেরকে প্রাইভেটদের

খুব যুক্তিপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন আমরা আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করি আসছি

তখন

বলে বুঝতাম আমার আর কিছু বলার নেই আপনার যদি কিছু বলার থাকে

আমাকে বলার রেখে শুনে

আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান

তুমি যদি না ঠিক আছে তুমি যাও বাবা

কে শহীদ চলে গেল

এরপর

শেখ মুজিবুর রহমান

তুই মাফ কইরা দে

আওয়ামী লীগের স্যার আমি তো বুঝলাম না স্যার শেখ মুজিবকে কাউকে বোধহয় আপনি তো আপনি মানে অফিসিয়াল কোন

এগুলি মানতে হবে আমাকে

তুই করে বল কারণ আমার একটা পারভেজ সম্পর্কে

ছিল তো উনি তো মাহবুবকেও তুই করে বলত গায়েগুলা মোস্তফাকেও তুই করে বলত শফিউল্লাহকে তুই আমি জানি না কিন্তু আমারে আমাকে

উনি তুই করে বলতেন আমি তো রোবার দিকে যে কোনো সময় গিয়া

ডাকতে যাইতাম

খাবার খাইতাম বইসা

কই মাছ পছন্দ করতেন

ওই উনার তো আবার তো সবসময় বড় বড় কইমা থাকতো

আপনার তো গতিতে ছিল

খুবই খোলা মানে আমি যে কোন সময় যাইতে পারতাম যেকোনো সময়

ডাকলেই চলে যেত

উনি তাই ডাকতেন আমাকে আমি খবর পাঠাবো না আমি

জি স্যার

তো এখন

উনি বললেন

ঠিক আছে

আমি

তো

আরো ২ ৪ দিনের মধ্যে আইসা পড়ছে এবং গাড়ির কোনো অভাব নাই

আমি তো আমরা চলে যাবো

আপনার গাড়ি দেওয়ার দরকার নাই

বেগম খাদ্য

নিমিষে বলল খবরদার

তুমি আর লেডিসরা যেয়ে ঢুকার তোমার কোন অধিকার নাই তুমি সেটা লটকে তো যাবা না

এরপরে

দুইদিন পরে

আমি কুমিল্লা থেকে চলে আসবো

হটাৎ শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব

ডাকলেন কিভাবে তার শরীরে ডাকাত

ডাকাত পরে

ময়মনসিংহ হয়েছিল জানিনা

উনি ঈশ্বরের কাছে বললেন

যে তামিম ইকবালকে ও ব্যাকটুকু দিলেন না

তোমার তোমার একটা

তোমার নিমের ঘটনা কে নিয়ে

এর মধ্যে তো অনেক ভুল মানুষ আছে আমার বইটা আসলে

যে কি অবস্থা

আর্মির মধ্যে উঠতে জানে না অলরেডি

এগুলা আমি রিচার্জ এ যাচ্ছি না

উনি বললেন যে একটা কোট ইনকরি করতে হবে

আজব ব্যাপার

দোষ করলো গাজী কোনদিন

করে

আর আমার কুমিল্লায় যাওয়া হয়নি

উনি কি করলেন

হঠাৎ একদিন

না এরপরে আমি খুব সরি খুব হ্যাপি ফেরত চলে গেলাম

কুমিল্লা থাকা অবস্থায়

হটাৎ যে ঢাকা থেকে ফোন আসলো

এই তাদের জন্য এই অবস্থা কে আরবিতে গিয়ে

বাদ দাও হতে মিশে আলী

৫ মিনিটের জন্য অবস্থান কে অ্যান্ডলেট করা হইছে

আর প্রথম যে ৭ জন অবস্থান

মিস বাইর হইছে প্রিয় নায়ক

প্রেসিডেন্ট হইয়েও নাইন একটা চিরতাওয়াত কোন কারণবশত বেচে রেখে

আপনি যে প্রাইম মিনিস্টার বললেন টাইটেল টু

তার কেন্দ্রীয় ওয়ান সংগীত আমি

আমার নাম প্রথম তারপরে নুর বাকি ৫ জন

তোর নুর আমি

এই ঘটনা যখন ঘটে

খবরটা আমি ঢাকা থেকে পাই রাত্রে বেলায় সেদিন আমার বাড়িতে

একটা পার্টি ছিল কুমিল্লা

আমি আমার

স্কুল স্কুলে আমি কুমিল্লার স্কুলে পড়াশোনা করছি

স্কুলের টিচারদের আর স্বেচ্ছায় কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলাম ওই কলেজের

সমস্ত কিছু বলতে গেলে প্রোপোজ়ার দের আমি বাড়িতে তার ডাব করছিলাম

এই কাজ চলছিল

তখন হঠাৎ নূর আমাকে ফোন করে ঢাকা থেকে জানালো কী বলবেন

এডি কিন্তু রিয়াজ রহমান

খবরটা রাকিব বিজ্ঞাপন দার নাদিমউদ্দিন এর কাছে

নাজিম উদ্যান আমাকে খুব ভালোবাসে

যুদ্ধের সময়

আমরা একসাথে ছিলাম

কয়েকটা অপারেশন করসে আমি ওনার রুচির থেকে

থাইকা

রুচি ফাইন নই উনি আগের পুরা শহর পর্যন্ত ক্যাচের মধ্যে একজন মাসিন ছিলেন

যাই হোক একটু কাছের সব

উনি এই ব্যাপারে

এই ব্যাপারটাকে মাইনা নিতে পারে

এর পরের দিন উনি আমাকে নিয়ে বললেন যে আমি যাচ্ছি ঢাকায়

ঢাকায় যে আসায় আসলাম আসা

কুদ্দারসময় গেলাম শেখ মুজিবুর বাড়ি

এটা কি নানু

তুই একটুই কেন তুই তোর

আর্মি মহিন শর্তে যে আর্মিতে আমাদের

আমরা কোন কিছুর লোভে আমরা আর্মিকে চাকরি করি

না না পয়সার লোভে

না পূর্বস্থির লোকেরা আমরা শুধু আমাদের

দেশের ফেসবুক করা স্বার্থে আর নিজেদের আত্মসম্মান বজায় রাখার জন্য আমরা এই রূপ ধারণ করি এবং অতি

যেখানে আমাদের ইউনিফর্মের কোন মূল্য নাই আমি সেই আর্মি তাকে

যদি আপনি আমার অনেক কাছের লোক

আপনাকে আমি তবে আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা থাকবে

এদের যদি আপনি চাকরি থেকে বাদ দেন

আমি সে জায়গায় চাকরি

করতে না পারি

ওই

তোরা খালি তোদের দিক দিয়ে দেখো আমার দিকটা কেউ দেখে না

তখন

উনি বলল যে স্যার আপনার দিক জায়গায়

আপনি যথেষ্ট আরো অনেক লোক আছে

বাহ্ দেখতে পাচ্ছেন না ফাইনালি

তো আমরা বেরিয়ে আসছিলাম

সালাম জানাই

তখন উনি

আমাকে বলল যে গাড়ির

তুই একটু থাম

বোঝা তুই একটু বাইরে যা

বাইরে গেলে

আমাকে বলে যে তুই আর নুর আমার সাথে রাখ

বাসায় যত দেখি ততই সম্ভব

তো

গেলাম

আমরা প্রথম যাইতে চাই না কেন যাবো ওখানে সেই জন্য

যাই হোক

আবার রিবাইন্ডার আসল মুজিবের তরফ থেকে

তখন তো আর মানা করা যাবে না গেলাম

যাওয়ার পর

যাত্রাবাড়ী লাস্ট মিটিং মিটিং রাখ

রেহানার চাটা দিয়ে গেলো

আমি নো আর শেখ

দুহাজার টাকা খেলাম

কিসব বলে দিলো দেখো

বাবা তোরা শুধু

তোদের চারটে দেখাস আমার চারটে দেখা আমারতো পাটি নিয়ে চলতে হয় আমি তো একজন

রাজনীতি

পানি বাদ দিয়ে তহন চলতে হইবে না আমিন

আমারত কোনো রাজ্যে নেই তৃণমূল না

পার্টি কেন চালাতে হয় কিভাবে চলবে সেটা এসমস্ত ব্যাপারে আমাদের কোনো জ্ঞানই নেই আপনার জ্ঞান আছে আপনি কেন আপনার কাছে রাখেন আমাদেরকে কেন এসব

উনি বললেন যে নানা এখন

তোরা যদি বিদেশে চাকরি করতে পারিস

তোরা যদি বিদেশে চাকরি করতে চাও আমি তোদের

জন্য পাঠাতে পারি যেখানে যাবে ইচ্ছা

তোরা যদি ব্যবসা করতে চাও তালে শেখ নাথ খানে পাঠ না হয়ে ব্যবসা করো

মানে তার ছোট ভাইয়ের সাথে

পার্টনারের ব্যবসা করা

আমরা অনুমতি যে আমরা চাচা

আপনি আমরা শ্রদ্ধা করি এখনও শ্রদ্ধা করি

আপনে ভালো বোনও করছেন আপনে আমাদের চাকরি কিছু করতো

আল্লাহ আল্লাহ খায়েনস আল্লাহ

খাওয়া পড়ার জন্য

আপনার ভাইয়ের সাথে মিলায় ব্যবসা করতে হবে না আমাদের

আমরা ওই রকম পরিবার থেকে হাটতে নেই ২ জনই

এইটা আল্লাহতালা রিযিকের মালিক আল্লাহ রিযিকের মালিক আল্লাহ

আর দ্বিতীয় কথা বিদেশে চাকরি দেওয়া সেটা সম্ভব না

আপনি সরকারের আন্ডারে আমরা আর চাকরি করতে পারবো না

কোনো ব্যাপার

যদি পারেন ইউনিফর্ম ফিরা যাই তাহলে

আবার আমরা চাকরি দিবো

কিন্তু যাওয়ার আগে একটা কথা বলে দিচ্ছি এই যে আপনার পার্টি পার্টি করতেছেন না

যারা আপনার কানে

মধু ডালে

সব সময়

যে বাংলাদেশ মানে মুজিবর আমার

বাংলাদেশের জনগণ মুজিবকে ভালোবাসে

মুজিব তাদেরকে ভালোবাসেন

আবার একই সাথে আপনার দেখানির দিকে

গণভবনে দেওয়ালে যে

বুঝি

বলে কম্বল তোরা গাধী

এতগুলি কম্বল আইলো আমার কম্বলটা কই সেইটাও তো মানুষই করে বাইরে পাঠাইবে হারামজাদা

এজন্যই আপনি রাজনীতি করতেছেন করেন

আবার টিকা দেখা যায় মুরগির মাথায়

গোবর বুদ্ধি বলে কিছু নাই

আপনি আবার প্রোফাইল দিয়ে খান

এই কথা জানলো কিভাবে জনগণ

তখন আবার প্রোফাইল কয় এইগুলি মুখোমুখি হবে জানলে মুখোমুখি

হবে

এই যে দাদার দল আপনারে গিলে রাখছে

আপনি জানেন না আপনি আজকে

টেবিলটি ওয়ানের আগে যে মুজিব আপনি ছিলেন

সেই মুজিব আপনি আপনি

আপনি কি

জনগন কত জনকে ঘৃণা করে আপনি যদি জনগণের মৃত্যুতে কতদূর চলে গেছেন

আমরা মাঠে মজে নিয়ে কাজ করি আমরা জানি

দিন ১ দিন আসবে কোথায়

আগে হোক পরেও

দিন একদিন আসবে যেদিন

যখন গুলির বৃষ্টি শুরু হবে

সে গুলিয়ে গুলিয়ে সব আপনি নিজেই

ধারণ করতে হবে আপনার চারিপাশে একজন লোকও খুঁজেবে

রাকিব হোসেন

দেখো একচুয়ালি সে কাজলটা তো তখন খুবই ছোট

তার সাথে

মানে একটা ইন্টারেস্টিং ছিল না বিয়া হয়ে গেছে ওই বাজারের থেকে কিন্তু আমি দেখলাম যে প্রত্যেক দিন রাত্রেবেলা এইতো

তখন সে ছাত্ররা জিন্স টাইপের কিছু চলতি ছিল তার মানে

বিশেষ কিছু নাই ওর চেয়েও বড় বড় নেশা ছিল ও মহিলা আমি

অথবা আমি এ ব্যাপারে তেমন একটা

বলতে পারবো না তবে

সে একটা হিসাবে বলতে পারবো

হ্যাঁ আমি এটাই বলছি যে স্যার এখনকার হাসিনার কথা বলছে জী স্যার এখনকার হাসিনা

ওয়াজ ফার্মের বিশাল

এবং রক্ত কৃষি

দেন আর পাঁদর

এটা বলতে হবে না মুজিব

বিষ বন্ধ করছিলো করেছিল

১ নাড়তে

ফেরার দেশে

সেইটাকে ১৬ বছরে পাকাপোক্ত করতে ভারতের সাহায্যে হাগদা এবং সে

তার চেয়েও বেশি

বাংলাদেশের ক্ষতি করছে বাংলাদেশের লোকেরা মারছে গুম করছে আদেও ঘর সেই ঘর ফাল

এই সমস্ত

অতএব তার কীর্তিক কলাপ মুজিবের তুলনায় হাজার গুণে

স্যার মেজর জলিলকে আপনারা

মেজর জলিলকে গ্রেফতার করেছিলেন কেন আপনারা স্যার

কি মেজর জলিলকে কেন গ্রেপ্তার করতে হলো

সে আমাদের একজন আরেকজনের মানে সম্ভাবনা চলে

গেছে

মানে তাজবিহ সরকারের নিজস্ব

তার বিরুদ্ধে

ইউএসজি ব্যাঙ্ক হুশ পোকা

যে আগে একটা জিনিস

বনগাঁ দিয়া কোনো ট্রেনিং

প্রেসিডেন্ট হইছিল পর্বেষ মুক্তিযোদ্ধাদের আমাদের

চাপে হয়ে যেতে লাগবে

জহির রায়হান এর বিষয়টা কি ছিল স্যার

দেখো আবেদন আর্মি তে চাকরি করতাম তো

বাইরে কি ঘুরতে টুতে তবে কিছু জানতাম সম্পূর্ণ মনে হচ্ছিল

আমি তোমাকে বলবো

যুদ্ধের সময়

শেষ পর্যায়ে

একবার দ্বিতীয় ধোর কলকাতাতে রিলিজ করতে হবে

ভিজিট করার সময়

ফর এজে ফর ইউ মিনিস্টার

খন্দকার মুস্তাক আর ওনারে ০১:০৪ চক্করের বন্ধুত্ব করে ১৯ নম্বর থিয়েটার

মানে নিজের মহাসড়কের বিশেষ করে

সেইখানে আমি অভ্যুত্থান

আরো অনেক কিছু ছিল মা বকছিল শফিক হয়েছে দিদি

সেখানে আমরা যাত্রাপাখি তখন

কথাবার্তা বলছিলাম যে

৯০ স্বাধীন বাংলাদেশকে কিভাবে গড়ে তোলা যাবে

বিভিন্ন রকম কথা বিভিন্ন

অঙ্গ নিয়ে কি করতে হবে না হবে

আর জিপি ধর

ঘুরে ঘুরে

প্রত্যেক গ্রুপের কাছে গিয়ে শুনছি যে কি কথাবার্তা হচ্ছে

একসময় আমরা যখন কথাবার্তা সে লিপ্ত

দীপিধারা আমাদের কাছে আসলে

আচ্ছা

তখন আমরা ডিসাইড করছি যে বাংলাদেশি ইকনোমিক কি রকম হবে

ইকনমির পলিথিন এ হবে পৃথ্বী

ক্ষেতে কি হবে পলিথিনের ক্ষেত্রে কি হবে এই সমস্ত

মূলক ক্ষেত্রে কি ভাবে রিভিল করা হবে

তখন জিপিএস ধরা পড়ে

আমাদেরকে আবার নোটিশ করলে দেশে এসে দাঁড়িয়েছে

আমাদের একটু একটু করে

দেখেন

এ কথার সাথে যদি তুমি রিলেট করার চেষ্টা করো

তাহলে জয়ুই রহমান যেহেতু উনি একটা মুভি বানাচ্ছিলেন

অপকৃতি মানে প্রকর মুক্তিযুদ্ধের উপরে মানে আওয়ামী লীগের অপরিচিত এবং

কিভাবে ভারত কে দেশ বিদেশে যাওয়ার

খেলা চলছে

এই ব্যাপারে উনি এখন ভিডিও বানাচ্ছে

অতএব কাল তাকে ডাইকা নিয়ে গিয়া মারা

ওই মিরপুরে

এটার সাথে একটা হাথে তো খুঁজে পাওয়াই যায়

আর যদি ঐটা প্রবাস হয়

স্যার যুদ্ধে ৩০০০০০০ মানুষ

মারা গেলেও নারী

সংক্রমণ হারিয়েছিল পাকিস্তানি মেলেটার এরা

আই লাভ ইউ ২৯০০০০৯ শোনো

৩১০০০০০ পথের জন্ম নিলো কেমনে সেটা রিচার্জ করে আবার বলবে যে লাগাতে আমি তোমাকে আবার স্মরণ করার জন্য তোমাকে ছুঁচাতে বলছি

প্রদীপ যখন

ইংল্যান্ড মানে লন্ডন হয়ে

ইন্ডিয়া হয়ে বাংলাদেশে আসবে

লন্ডনে উনি কয়েক ঘন্টা

যাত্রা বিরোধী

করেছে এগুলো সব অর্গানাইজ করেছিলো পাকিস্তান সরকার

তখন তার সাথে দেখা করতে যায়

সিরাজ ভাই বিবেচির বাংলা বিভাগের হেড

আর

বাংলাদেশের মিশনের ইনচার রেজাল্ট করে ফার্মেসি আস্তাগফিরুল্লাহ যার সাথে আমিও চাকরি করতেসি যদি

এই দুজন

মুজিবুর রহমানের সাথে কাছে যায় কেলিয়েছে ওকে নিয়ে তবে

সময় বিরোধী মানে

যত ঘন্টা রেপ

তখন বুঝি

তাদেরকে জিজ্ঞেস করা এটা

আমাকে সিরাজ ভাই নিজে বলবে সিরাজ ভাইয়ের সাথে আমার একটা ঘড়ি

ছিলো আমি এটাই

যখন আমি ছাত্রজীবন ছিলাম

তখন এই বাংলা বিভাগের ইনচার্জ

দেবী সস আসছে

মুজিব তখন সিরাজ ভাই আর এই

রেজাল্ট কুইন সাবকে আলাদা দেখে নিয়ে

জিজ্ঞেস করতেছে

যে সত্যি কি বাংলাদেশ সার্টিফিকেট

তখন সে আজ ভাই

উনাকে বলবেন স্যার

এই মুজিব ভাই

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে

আপনি যাইতেছেন অ্যাঁ যে প্রাইম মিনিস্টার অর বাংলাদেশ

কিন্তু আপনি ইন্ডিয়া হয়ে যাচ্ছেন কেন সেটা আমরা জানি না আমি বলতে পারবো না

এটা আপনার সিদ্ধান্ত

তখন বলে যে কি ক্ষয়ক্ষতি ওই তথ্য ইন্টারভিউ নিবো তোর ক্ষয়ক্ষতি কত

ওই যে সংক্রান্তি মেয়র পয়েন্টে ৩ লক্ষর মতো

৩০০০০০

৩০০০০০ করে

তারপরে

শেষবার যে

পরে আমাকে বলতেন যে আমি কোনোদিন ভাবতেও পারি নাই যে মুজিব ইংরেজিতে

ডিভোর্স প্রাপ্ত

কথা বলব

আমি বলতে চাই উনি বাংলাতে কত

দেবীর

দেবীর

তখন

আপনার যে ইন্টারভিউ

সিরাজ ভাই

তখন মুজিবরের তো আর পার্ট টু করতে পারি না জিনিসপত্র যে

দেরীস ফর তে একলা

এবার যেমন আমি তোমার সাথে কথা বলতেছি সেরকম

মনে করলেন যে এমন ইমোশনাল কথা বলছেন

যার জন্য

দেবী ক্রস আর তার

ওষুধ বিসর্জন শুরু হয়ে গেলো এবং

ওষুধ দেওয়া বন্ধ করতে পারতে

তখন তারা বলে দেবে

তখন দেবী দেবী তো বলল মুজিবের ইন্টারভিউতে আমি কান্না কানতাছি না ডিউটি হবে

আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে বাধ্য হবি

এখানে আসতে মত থাক

আমার একটা কাজ আছে আমাকে একখানায়ে আবার

যেতে হবে

আমি তো বান্দরের মতন হয়ে যাবো স্যার ২মিনিট সময় নেব চোদ্দই ডিসেম্বরে বুদ্ধিজীবী হত্যার কান্ড অবধি বসবে স্যার একটু বলেন

ভাই বুদ্ধিজীবী হতভাগা ৯

ওই তুমি যদি ভিপিএন না কাজ করে এইটা কারা করেছে স্যার

দীপুধারের কথাটা যদি যদি শুনে থাকো ভালোভাবে আত্মহত্যা যদি শুনে থাকে তাহলে

শুধু তো পরিষ্কার হয়ে থাকে

তারাই সব কিছু করে দেবে আমাদের কাজের দরকার নাই

তুই এটা কার খাটছে পাকিস্তানিদের বাইরে কি করবি

ওরা কি পাকিস্তানে আইসা তাদের খেদমত করবে না

তাদের কে

এদেরকে মারার পর একটা মেধা শুনা বাংলাদেশকে তারা বলবে ভবিষ্যতের মানে ইচ্ছামত

সিরাজগঞ্জ সিরাজ

এই যে

রকেট টাইপের দরকার হয় না মনে হয়

স্যার এই যে

২০০০০০ মা বোনের ইজ্জত

পাকিস্তানিরা নষ্ট করেছে এই যে বলা হয় আপনারা স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে কি পরিমাণে নারীদেরকে পেয়েছিলেন যারা এসছিল তাদের সম্ভাবনা নষ্ট করা হয়েছে

আমি তো মাত্র দুজনার নিয়ে খেলি

আর কি বলবো

আমরা তো দেখিনি আমরা তো সারা বাংলাদেশে আমি তো দেখব না

না না

তাদের ইচ্ছে আমি কেন বলবো

আমি তাদেরকে সাপোর্ট করলাম আমি দুজন নারে এবং তাদেরকে আমরা সাহায্য করব যতদূর সম্ভব

আর স্যার সব শেষ কোশ্চেন হচ্ছে সিরাজ সিকদার কে স্যার কেন মারা হলো এটা বলে আমি আপনাকে

আজকের মত বিদায় দেবো স্যার দেখা

সিরা সিকদার

ওয়াজেদ জেনুইনলি প্রাথমিক বিদ্যালয়

তার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়

এবং তাকে ধরতে

হয়

গেয়েছিল ইয়েস চৌধুরী রেজিস্ট্রেশন

আজিজ অফ স্পেশাল গান

ইয়ে চৌধুরী তার শালাকে পেনিস্টিং করতে দিলো ওর মাধ্যমে

এই ইঙ্গিতটা আমাকে মাবূদ আগেই দিচ্ছিলো

আমি আমি ইঙ্গিতটা পৌঁছে দিয়েছিলাম শেষ হয়ে গেছে

বাট

স্যার মাঝখানে

একটু বোধহয় অসুস্থ যাচ্ছে আপনার শরীর এর আগে ২ ৩ বছর আগেও আপনার মার্সেলটাসেল একদম থ্রি সিক্স প্যাক টেক ছিল

শরীর কেমন স্যার আপনার আপনাকে জিজ্ঞেস করা হয়নি

আলহামদুলিল্লাহ

দেখো তোমার সাথে কথা বলতেছি

তুমি আমারে দেখতাছ সবাই দেখতাছ

নিম নিমি ভাবি কেমন আছে আমাদের সবার প্রিয় ভাবী উনি বেঁচে নাই উনাকে আল্লাহ নিক নেম ও

আচ্ছা

উনি

মারা গেলেন কত বছর তাই

উনিশশো ৫ সালে মারা যাইতো

চেঁচাতে পারছি

কারণ

বলছি শিবরাত্রি

ইয়া কইয়ো না শশুরবাড়ি

যাই হক

তো যখন তোমার ফোর্টি এই যে ক্যান্সার

চলে যায়

তখন আর সেই যুগে

আমি অনেক এনিয়েজের কিন্তু আমি কি করতে পারি

যাক প্রিয় দর্শক

মেজর আমাদের প্রিয় এই জাতির সূর্য সন্তান ডালিম আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

আমরা ৫০ বছর পরে হলেও অন্তত

আপনার কথা শুনতে পেরেছি এটা

এটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া আজকে আমার চ্যানেলে আমি সবশেষ দেখেছি

৮০০০০০ মানুষ একসাথে দেখছিলেন আমার মনে হয় এই রেকর্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনোই হবে কিনা জানিনা

শুধু ভিডিও দেখা না বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে উনি মাঝে একটু কথা বলেছেন যে শেখ মুজিব

উনার স্ত্রীর সাথে গাজী গোলাম মোস্তফা যিনি কিনা শেখ মুজিবের এই লুটপাটের সহযোগী ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন এবং রেড ক্রসের প্রেসিডেন্ট বানিয়েছিলেন একজন

খুব সৎ বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়ে

তাকে বসিয়েছেন এই চেয়ারে তো এই

শেখ মুজিবের মুখের কথা এবং কাজের মধ্যে কতটা তফাৎ সেটা উনার একটা বক্তব্য শুনলেন

উনার স্ত্রীকে তুলে নিয়ে গেলেন

আবার ওনাকে চাকরির জন্যে করেছিলেন

তো আমরা এই জিনিসগুলো ভুলে যাই শেখ হাসিনা গত ১৫ বছরে

সেই মিডিয়ার হত্যাকান্ড থেকে শুরু করে আমি কালকে মিডিয়ার হত্যাকান্ডে সেই ফুটেজ গুলো দেখছিলাম

হেফাজতের হত্যাকান্ড বিভিন্ন মানুষকে ধরে নিয়ে যেয়ে হত্যা করা মানুষকে

ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে

পাকিস্তান সেনাবাহিনীও তো বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর যাদেরকে আটক করেছিল এই ভাবে

আয়না ঘরের মধ্যে রাখে নাই

তো এগুলো আমরা ভুলে যাই বলে আবার মাঝেমধ্যে এধরনের স্বৈরাচার আমাদের ঘাড়ে চেপে বসে

আমার মনে হয় আমাদের

এই দাবিটা তুলে আনা উচিত যে আমরা মেজর

ডালিম বিরুদ্ধান তাকে আমরা ফেরত চাই এবং

বাংলাদেশ সরকারের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে বিশেষ করে বিএনপির কাছে আমার অনুরোধ থাকবে

যে মেজর ডালিমের কাছে আমি

অনেকদিন ধরেই এই এই অভিযোগটা শুনছিলাম যে মেজর জিয়াউর রহমান সাহেব ওনাদের প্রতি

সুবিচার করেন নাই

এবং আজকে

বেগম খালেদা জিয়া আছেন তারেক রহমান আছেন

আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে

ভারতের সাথে মিলেমিশে থাকতে চেয়ে তাদের অনুকম্পা পেয়ে ক্ষমতায় থাকবেন এই স্বপ্ন যতবার দেখবেন ততবারি একুশে আগস্ট এর মত

ততবারই দশটা কষ্ট মামলায় যেভাবে আপনাদেরকে ফাঁসানো হয়েছে এভাবেই ফাঁসতে থাকবেন

সো আপনাদের একটা পক্ষ নিতে হবে বাংলাদেশের মানুষ

এই ভারতকে কতটা ঘৃণা করে

এবং পাকিস্তানকে কতটা পছন্দ করে সেটা আজকের এই মেজর ডালিমকে নিয়ে আমার যে অনুষ্ঠান সেটা প্রমাণ করে দিল এবং

মেজর ডালিমরা

সরাসরি তো তারা শেখ মুজিবের হত্যার সাথে জড়িত উনি সেই হত্যায় জড়িত জড়িত ছিলেন কিনা না ছিল আমি সেই কোশ্চেন করিও না সেটা কোনদিন করবো না কিন্তু

সেই পক্ষের পক্ষে উনি কাজ করেছেন

এবং

শেখ মুজিবের বিপক্ষে উনি ছিলেন এবং শেখ মুজিবের ক্ষমতা যুদ্ধ করার পক্ষ নিয়েছিলেন সেই আমি মেজর ডালিম বলছি সেই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে আমরা প্রমান পেয়েছি

কিন্তু

আজকে এই শেখ মুজিব এই মেজর ডালিম যদি নাকি

সেই কাজটা না করতো তাহলে বাংলাদেশ

কোথায় যেত কি হতো সেটা আমার মনে হয় একটু চিন্তা করে তার প্রতি নাই বিচার করা উচিত

এবং সেই সম্মানটা যদি শেষ বয়সে জনাব মেজর ডালিমকে আমরা যতটা

ইয়াং ম্যান হিসেবে দেখছি উনার বয়স আশির উপরে আপনার ৮৫ তাইনা স্যার

না ৭৫

৭৫ যাইহোক ৭৫ বছর বয়স তো ৭৫ বছর বয়স অনেক অনেক বয়স

উনি দেখতে অনেক ইয়ং যদিও খুবই

নিজের শরীরের প্রতি উনি খুব যত্নবান এখনও জিম করেন নিয়মিত

আমার মনে হয় যে এই মানুষটার এখনো বাংলাদেশকে দেয়ার অনেক কিছু আছে আর যাই হোক

তারা কখনো বাংলাদেশের

পক্ষে কাজ করবে না আমি তারেক রহমান এবং

বেগম খালেদা জিয়া আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে

তার ব্যাপারে একটু সদয় হবেন

এবং আমার বিশ্বাসে তাকে যদি যথাযথ সম্মান দেয়া হয় তাহলে তিনি আবারও দেশে যেয়ে এই দেশের

হাল ধরবেন

বীরযোদ্ধা আপনাকে

অসংখ্য ধন্যবাদ

আপনার অনেক ব্যস্ততার মাঝে আমাদেরকে সময় দিয়েছেন যদি

জাতির উদ্দেশ্যে আর কিছু বলার থাকে

হ্যাঁ শেষ কথা শুধুমাত্র আমিই তোমাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি

তোমার একটা কথা

বলার পর

আমার তথ্যে আরো বের হয়েছে তুমি ভবিষ্যতেও আরো অনেক বড় তার নিজের জন্য করতে পারবে সাংবাদিক যাবে

আর

আমার দেশবাসীর প্রতি এবং বিশেষভাবে তরুণ প্রজন্মের প্রতি

আমার

শেষ বক্তব্য

যে আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে

যদি তাদের বিপক্ষে এগিয়ে নাও যে নেওয়ার স্বার্থে

তাদের লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে

কোন কিছু

অবদান আমরা রাখতে পারি তারা মনে করেন

তাহলে আমরা ঠিক পাওয়া হবে না

আমরা সারাজীবন দেশ এড্রেসের মাটি

এবং মানুষের জমি

তার পরিস্থিতি নিজেদের জন্য উৎসিত হয়ে যায়

তাকেই লাইফের কথাটা না হয় বাদই দিলাম

আমি কাউকে

যারা ভুল করেছেন তারা সবাই শিক্ষা গ্রহণ করেছেন আশা করি






সবার আগে পেতে Follow করুন:

" আঁধার আলো নিউজ গুগল নিউজ"

" আঁধার আলো নিউজ টুইটার "

" আঁধার আলো নিউজ ফেসবুক

"আঁধার আলো নিউজ পিন্টারেস্ট ;

" আঁধার আলো নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে"

" আঁধার আলো নিউজ লিংকডইন "